1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
হামলায় আহত স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি  জিলানীকে দেখতে হাসপাতালে রিতা মানিকগঞ্জ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের দাবীতে সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের চারটি ইউনিট ভেঙ্গে দিল অধ্যক্ষ রাজবাড়ীর পাংশায় বৃষ্টিতে আখ চাষিদের ক্ষতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মানিকগঞ্জে আহত ও নিহত পরিবারের সাথে মতবিনিময় মানিকগঞ্জে নার্সিং সংস্কার পরিষদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুনে ঝলসে গেল স্ত্রীসহ তিনজনের শরীর মানিকগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, বন্ধসহ পাইপ অপসারণের  দাবীতে মানববন্ধন-নেপথ্যে সুহাস, ওয়াসিম মানিকগঞ্জে শহিদদের স্বরণে কাওয়ালী সন্ধ্যা মানিকগঞ্জ জেলা কৃষক দলের নতুন কমিটি গঠন

ইডিইউর তিন মেধাবী: যে রাঁধে, সে চুলও বাঁধে

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ মে, ২০১৮
  • ১৬৬৯ বার দেখা হয়েছে

চট্টগ্রাম: যে রাঁধে, সে চুলও বাঁধে। একজন গান গাইতে ভালোবাসেন। অন্যজন র‌্যাম্পে হেঁটে সবার মন জয় করেছেন। আরেকজন তো সংগঠক হয়ে বন্ধুদের সুখে-দুঃখে পাশে থেকে সবার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।

বলছিলাম চট্টগ্রামের ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির (ইডিইউর) তিন মেধাবী কন্যার কথা। যারা কেবল পড়ালেখায় নন, সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও নিজেদের মেধায় বয়ে আনছেন সমান সাফল্য। চলুন তাদের মুখেই শুনি সেইসব সাফল্যের গল্প।

কাজ ভালোবাসেন সাফা: ক্যান্টিনে বসে সবাই যখন আলাপে মশগুল, তখন একজন ছিলেন ভিন্ন মেজাজে। একেবারে সবার চেয়ে আলাদা।

মেয়েটির নাম সাফা ইকবাল। একজন ভালো সংগঠক। বর্তমানে ইডিইউর কালচারাল ক্লাবের কনভেনারের দায়িত্ব পালন করছেন। সহপাঠীদের ভাষায় ‘ও খুব পরিশ্রমী। কাজের চাপ খুব সহজেই মানিয়ে নিতে পারে।’

সত্যি কি তাই? বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস কিংবা পয়লা বৈশাখ। সব অনুষ্ঠানের দায়িত্ব নাকি এই সাফার কাধে গিয়ে পড়ে। কোনো অনুষ্ঠান যখন সফল হয়, তখন দারুণ ভালো লাগে মেয়েটির। অবশ্য এই কাজে বন্ধুদের সহযোগিতার কথা বলতে ভুললেন না মেয়েটি। সাফার ইচ্ছে ইংরেজি সাহিত্যের উপর বিদেশ থেকে ডিগ্রি নিবেন। বাবা-মায়ের ইচ্ছে মেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবেন। সে পথেই নাকি নিজের স্বপ্ন বুনছেন সদা হাস্যোজ্জ্বল সাফা।

বৃদ্ধাশ্রম করবেন মুমু: সালসাবিল মুমু ইডিইউর ক্যাম্পাসের পরিচিত মুখ। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হলেই মঞ্চে দেখা যায় গানের মেয়েটিকে। কখনও তার কণ্ঠে শোনা যায় বাংলা ফোক, কখনও আবার বিভিন্ন ভাষার চমৎকার সব গান।

পড়ালেখায় ভালো ফলাফলকারী মুমু ইডিইউর ‘স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েট’ পদে চাকরিও করছেন। চাকরি, পড়ালেখা আর গান। সবকিছুই যেন সমানতালে চলছে।

জানতে চাইলে মুমুর জবাব ‘গান ছাড়া বাঁচতে পারবো না। গান গাইতে ও শোনাতে খুবই ভালো লাগে।’ সাংস্কৃতিক চর্চায় উদ্বুদ্ধ করেন সহপাঠীদের। মাটির গান, দেশের গান, লালনের গান খুব টানে মুমুকে।

গুন গুন করে গাইতে গাইতে কিছু গানের নাকি সুরও করেছেন। হয়তো সেগুলো নিয়ে একটি অ্যালাবামও বের করবেন। সমাজের মানুষের জন্য কিছু করতে চান। বৃদ্ধাশ্রম তৈরি করে সেখানে রাখতে চান বয়স্ক বাবা-মা’দের।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury