1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:৪৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
শান্তিতে নোবেল পেল জাপানি প্রতিষ্ঠান নিহন হিডানকিও মানিকগঞ্জে পূজামন্ডপ পরিদর্শন করলেন সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির মহাপরিচালক  মানিকগঞ্জ শিশু হাসপাতাল নানা অনিয়ম ও রোগীদেরকে জিম্মি করে দেদারছে ব্যবসা করে যাচ্ছে সরকারি-বেসরকারি শিশু চিকিৎসকেরা মানিকগঞ্জে লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ড্রিম সিটির উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও গাছের চারা বিতরণ বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকবে ব্যাংকও ত্বকের দুর্গন্ধ দূর করতে ফিটকিরির ৪ রকম ব্যবহার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি: ভারত ফাইনাল খেললে ম্যাচ দুবাইয়ে সৃজিত-মিথিলার ‘নিস্তব্ধ’ দাম্পত্য জীবন নিয়ে সরব তসলিমা গাজার মতো ধ্বংসের মুখে পড়তে পারে লেবাননও: নেতানিয়াহু মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসব শুরু

ভারতের মাটিতে জায়গা হলো না কাদের খানের

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৯
  • ১৩৪১ বার দেখা হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক : জন্ম আফগানিস্তানে হলেও, বলিউডে অসংখ্য কীর্তি গড়ে গোটা ভারতকে সমৃদ্ধ করেছেন সদ্য প্রয়াত অভিনেতা কাদের খান। অথচ এই ভারতের মাটিতে তাঁর জায়গা হয়নি। গতকাল বুধবার কানাডার ওন্টারিও রাজ্যে স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটার দিকে কাদের খানকে দাফন করা হয়।

সবকিছু ভারতে থাকা সত্ত্বেও কেন দেশটিতে দাফন করা হয়নি কাদের খানকে? গত কয়েকদিনের প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, গোটা বলিউড ইন্ডাস্ট্রির উপর থেকে আস্থা চলে গিয়েছিল এই অভিনেতার। প্রাপ্য সম্মান, সম্মানির বিপরীতে পেয়েছেন অবহেলা। এমনটি স্বীকারও করেছেন তাঁর দীর্ঘদিনের বন্ধু ও সহকর্মী অভিনেতা শক্তি কাপুর। তাঁর কথায়, ‘কাদের খানের সঙ্গে শতাধিক ছবিতে কাজ করেছি। তিনি ইন্ডাস্ট্রিতে কি দিয়েছেন তা সবাই জানে। কিন্তু বলিউড তাঁকে মনে রাখেনি।’

মৃত্যুর কয়েকদিন আগে যখন গুরুতর অসুস্থ হয়ে কাদের খান কোমায় চলে গিয়েছিলেন, তখনও তাঁর পুত্র সরফরাজ দুঃখ প্রকাশ করে বলেছিলেন, ‘প্রচ- অভিমান নিয়ে বাবা আমাদের সঙ্গে কানাডায় প্রায় নিঃসঙ্গ জীবন যাপন করছেন। এখন আর কেউই তাঁর খবর নেন না।’

মৃত্যুর আগে প্রায় ১০ বছর ধরে তেমন কোনো কাজ পাচ্ছিলেন না কাদের খান। এর আগে ‘পদ্মশ্রী’ পুরস্কারের জন্য তাঁর নাম আলোচনায় এলেও ভাগ্যে জোটেনি। চাটুকারিতাকে প্রশ্রয় না দেওয়া এই কিংবদন্তি ২০১৫ সালে ক্ষোভে অভিমানে পাড়ি জমান কানাডায়। দেশটির ওন্টারিও রাজ্যে পুত্র সরফরাজ ও তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে বসবাস করতে শুরু করেন। সেখানে ক্রমশ তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। এক পর্যায়ে বাকশক্তি হারিয়ে পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়েন। সেই সঙ্গে ছিল প্রচ- শ্বাসকষ্ট ও বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন সমস্যা। প্রায় ১৭ দিন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে গত ৩১ ডিসেম্বর কানাডার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই কিংবদন্তি।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury