1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৩৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
হামলায় আহত স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি  জিলানীকে দেখতে হাসপাতালে রিতা মানিকগঞ্জ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের দাবীতে সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের চারটি ইউনিট ভেঙ্গে দিল অধ্যক্ষ রাজবাড়ীর পাংশায় বৃষ্টিতে আখ চাষিদের ক্ষতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মানিকগঞ্জে আহত ও নিহত পরিবারের সাথে মতবিনিময় মানিকগঞ্জে নার্সিং সংস্কার পরিষদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুনে ঝলসে গেল স্ত্রীসহ তিনজনের শরীর মানিকগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, বন্ধসহ পাইপ অপসারণের  দাবীতে মানববন্ধন-নেপথ্যে সুহাস, ওয়াসিম মানিকগঞ্জে শহিদদের স্বরণে কাওয়ালী সন্ধ্যা মানিকগঞ্জ জেলা কৃষক দলের নতুন কমিটি গঠন

শিশু মনিরের হত্যাকারীদের ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে স্বীকারোক্তি

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৯
  • ১১৯২ বার দেখা হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার : গতকাল বুধবার শিশু মনিরের হত্যাকারী তিনজনকে আদালতে প্রেরণ করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেওয়ার জন্য। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধামরাই থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কামাল হোসেন জানান, মনিরের হত্যারকান্ডে জড়িত ছোট আশুলিয়া গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে মূল পরিকল্পনাকারী মুদি দোকানী মাজেদুল ইসলাম (২২), একই গ্রামের মিশু মিয়ার ছেলে ইলেকট্রিশিয়ান রাব্বি (২৭) মিয়া ও জয়পুরা গ্রামের আবদুল হামিদের ছেলে রাজমিস্ত্রি (৪৪) কে আটক করে ধামরাই থানা পুুলিশ। তাদের গতকাল বুধবার স্বীকারোক্তি জবানবন্দী দেওয়ার জন্য জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের কাছে ফৌজদারী কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দিয়েছে। তাদের জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, তিনজনই স্বীকার করেছে তারা মনিরকে মাজেদুলের দোকানের সামনে মুখে স্কচ টেপ লাগানো হয়। এরপর মাজেদুলের দোকানের পিছনে নিয়ে তিনমিনিটের মধ্যে গলাটিপে হত্যা করা হয়। পরে মনিরকে বস্তাবন্দী করা হয়। এরপর গভীর অন্ধকার হলে বস্তাবন্দী অবস্থায় একটি বাঁশঝাড়ের মধ্যে রাখা হয় মনিরের লাশ। পরে রাব্বি মিয়ার বাড়ীর গোয়াল ঘরের পিছনে তিনজন মিলে গর্ত করে। ওই গর্তে রাত সাড়ে এগারটার দিকে বস্তাবন্দী অবস্থায় মনিরের লাশ ছাই দিয়ে চাপা দেওয়া হয়। পরদিন রবিবার সকালে তিনজনে মিলে মনিরের বাবার মোবাইল ফোনে দশ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। তারা টাকা পেয়ে মাজেদুল, রাব্বি ও মানসুর ধারদেনা পরিশোধ করবে বলে স্বীকারোক্তি জবানবন্দী দেয়। প্রায় দেড় মাস আগে অপহরণের পরিকল্পনা করে তারা তিনজন। এরমধ্যে মূল পরিকল্পনাকারী মাজেদুল।

উল্লেখ্য, গত শনিবার সন্ধ্যায় মনির মাজেদুলের দোকানে মজা কিনতে নিয়ে যায় মনিরের বাবা সোনা মিয়া ওরফে কালা। মজা কিনে মনিরে হাতে দিয়ে কালা স্থানীয় মসজিদে নামাজ পড়তে যায়। নামাজ পড়ে বাড়ীফিরে জানতে পারে মনির বাড়িতে যায়নি। এরপর বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুজি শুরু করে। না পেয়ে রবিবার সকালে অপহরণকারীদের মুক্তিপণ চাওয়া মোবাইল নম্বর উল্লেখ করে থানায় জিডি করে মনিরের বাবা। উল্লেখিত মোবাইল নম্বর ট্যাগ করে অপহরণকারীদের আটক করে থানা পুলিশ।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury