1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
মানিকগঞ্জে নবগঠিত কমিটি শহিদ জিয়া পরিষদে আনন্দ মিছিল ও শুভেচ্ছা বিনিময় মানিকগঞ্জে প্রবাসী ও যুবসমাজের অর্থায়নে কাঁচারাস্তা সংস্কার মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আপেলে খোয়া যাওয়া আগ্নেয়াস্ত্র শর্টগান উদ্ধার মানিকগঞ্জের গড়পাড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে এক পরিবারে বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন, চরম ভোগান্তিতে পরিবারটি বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে দুই উপজেলায় মানববন্ধন মানিকগঞ্জে ১০ম গ্রেড ও শতভাগ  পদোন্নতির দাবি সহকারী শিক্ষকদের মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠিত, আহবায়ক জাহাঙ্গীর, সদস্য-সচিব শাহানুর পাঁচ দেশের রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ কাজে সফল হওয়ার জাপানি নীতি ৫ দিনে জুনিয়র এনটিআর-জাহ্নবীর সিনেমার আয় ৩৮১ কোটি টাকা

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৯
  • ১৪৯৮ বার দেখা হয়েছে

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেওয়া ১০ বছরের সাজা সংক্রান্ত পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (২৮ জানুয়ারি) সংশ্লিষ্ট বেঞ্চের বিচারপতিদের স্বাক্ষরের পর ১৭৮ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।

এর আগে সোমবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান মামলার রায়ে স্বাক্ষর করেন। এরপরেই রায়টি প্রকাশ করা হয়।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন বিচারিক আদালত। একইসঙ্গে এ মামলায় অন্য পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আখতারুজ্জামান।

একইসঙ্গে এই মামলায় খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানসহ মামলার অন্য পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি ছয় আসামির প্রত্যেককে ২ কোটি ১০ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।

বাকি চার আসামি হলেন— সাবেক মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, সাবেক সাংসদ ও ব্যবসায়ী কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ ও জিয়াউর রহমানের ভাগনে মমিনুর রহমান। এর মধ্যে পলাতক আছেন তারেক রহমান, কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান।

এরপর বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া,কাজী সালিমুল হক কামাল এবং ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ। ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ  এই তিন আসামির আপিল শুনানির জন্য আদেশ দেন। একইসঙ্গে মামলার আসামি খালেদা জিয়ার সাজা বৃদ্ধি চেয়ে রিভিশন আবেদন করে দুদক।
দুদকের আবেদনের পর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাজা কেন বৃদ্ধি করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

সেই নির্দেশের ধারাবাহিকতা হিসেবেই আপিল নিষ্পত্তির সময় বৃদ্ধি চেয়ে পুনরায় রিভিউ আবেদন দায়ের করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। সে আবেদনের শুনানি নিয়ে খালেদা জিয়ার আপিল নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্টকে ৩১ অক্টোবর সময় দেন আপিল বিভাগ। কিন্তু এরপরও খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা আপিল নিষ্পত্তিতে আরও  সময় চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করলে তা খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা হাইকোর্টে আপিল শুনানিতে হাজির না হওয়ায় ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর রায় দেন বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ।

হাইকোর্টের আপিলের রায়ে বলা হয়, মামলায় তিন আসামির করা আপিল আবেদন  (খালাস চেয়ে) খারিজ করা হলো। একইসঙ্গে দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে খালেদা জিয়ার সাজা বৃদ্ধির বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে তাকে ১০ বছরের সাজা দেওয়া হলো। তবে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল আবেদন দায়ের করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury