১) উত্তরণ
কালো থেকে আনে আলো
মন্দ থেকেই ফুলের সুগন্ধ ,
উড়ায় পরিবর্তনের পাখি
আকাশে দুচোখ ভরে চেয়ে থাকি।
পরিবর্তনের পাখিরা উড়ে
জাগবার সুরে,
দিন রাতের তফাৎ চোখে লাগে
অপয়া বঞ্চিতরা জাগে ,
ছড়ায় আলোর বিচ্ছুরণ
দ্যাখো অবাক উত্তরণ
আঁধারের একটি দীপ অঞ্জন ।
২) মানবতার বাতিঘর
হারিয়েছে দিশা
আঁধারে নেই কোন আশা ,
অথৈ সাগর
ঈশ্বর!খুঁজি বাতিঘর ।
এ তাড়না সমাজের রাষ্টের সবাই উদগ্রীব
একজন আসবে যেন এমনটাই ছিল ঠিক,
অথৈ গভীর জলের মাঝে জেগে উঠবে সবুজ দ্বীপ
নিকষ কালো আধাঁরে জ্বলে উঠবে প্রদীপ ।
খুঁজতে থাকেন অতঃপর খুঁজে পান
এরপর মেশান সকল উপাদান
এভাবেই চলে নির্মাণ
এভাবেই বিনির্মাণ ।
জীবন্ত যেন প্রতিটি অক্ষর
সমাজ বদলের কারিগর
কীর্তির চেয়ে বৃহৎ অবিনশ্বর
বঞ্চিতের কাছে সমান যিনি ঈশ্বর ।
অসামান্যের জন্য বড়ই সামান্য বিশেষণ
একজন দীপ্তিমান দীপাঞ্জন,
মানবতার বাতিঘর কর্মময় সদা চলমান
অসামান্য কালজয়ী সত্ত্বা একজন হাবিবুর রহমান ।
(বাংলাদেশ পুলিশের জীবন্ত কিংবদন্তী ডিআইজি হাবিবুর রহমান স্যার কে উৎসর্গীকৃত)