স্টাফ রিপোর্টার :
করোনা উপসর্গ নিয়ে মানিকগঞ্জ ডায়াবেটিক হাসপাতালের এক কর্মচারী মৃত্যূ হয়েছে। ঐদিনই করোনা সন্দেহে নমূনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হয়। আজ সোয় ১ টার দিকে জেলা সিভিল সার্জন ডা: মো: আনোয়ারুল আমিন আখন্দ রিপোর্টটি নেগেটিফ আসছে বলে নিশ্চিত করেন। তিনি লিভারের সমস্যায় মারা যাইতে পারে তবে করোনায় আক্রান্তে মারা যায়নি।
গত (বুধবার) বিকেল চারটার দিকে মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত জরিনা বেগম (৫৫) মানিকগঞ্জ পৌরসভার স্বাস্থ্য বিভিাগের টিকাদানকারী ফরিদা ইয়াসমিনের মা এবং বাংলাভিশন, দৈনিক ভোরের ডাক পত্রিকার মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি ও দৈনিক আমার নিউজ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক, মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক ও মানিকগঞ্জ সংবাদপত্র সম্পাদক পরিষদের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মো: আকরাম হোসেনের শ্বাশুড়ি। মৃত আব্দুল আলীর স্ত্রী জরিনা বেগম জেলা শহরের পশ্চিম দাশড়ায় নিজ বাড়িতে বসবাস করতেন। মৃত্যুকালে এক মেয়ে ও এক ছেলে রেখে মারা যান।
সাংবাদিক মো: আকরাম হোসেন জানান, তার শ্বাশুড়ি ডায়াবেটিসসহ শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত ছিলেন। বুধবার সকালে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকের পরামর্শে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয় এবং তাকে আইসোলেশনে রাখা হয়। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা: আরশ্বাদ উল্লাহ জানান, করোনার উপসর্গ নিয়ে ওই নারী হাসপাতালে আসলে তার নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। মানিকগঞ্জ সিভিল সার্জন ডা: আনোয়ারুল আমিন আখন্দ জানান, বুধবার নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হয়। আজ শুক্রবার জরিনা বেগমের পরীক্ষার রিপোর্টে দেখা যায় তিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন না।