1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৫৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
মানিকগঞ্জে উন্নয়ন তহবিলের টাকা আত্মসাৎ ও মসজিদের জমি দখলের অভিযোগ এলাকার প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে পয়লা বৈশাখের মোটিফ বানানোর কারণে বিখ্যাত চিত্রশিল্পীর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ মানিকগঞ্জের সিংগাইরে ভোরের কাগজের সাংবাদিক মাসুম বাদশার উপর সন্ত্রসীরা হামলা বর্ণাঢ্য আয়োজনে মানিকগঞ্জ দৌলতপুরে পহেলা বৈশাখ উদযাপন মানিকগঞ্জে নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত সিংগাইরে আগুনে পুড়ে নিঃস্ব ২ পরিবার, পুড়লো গরু ও টাকা সাংবাদিক রকিবুলের মায়ের মৃত্যু মানিকগঞ্জে ধর্ষণ চেষ্টার শিকার ৮ বছরের শিশু  ২৫ বছরের মহাজাগতিক রহস্যের সমাধান করলেন চীনা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা পেটের চর্বি কমাতে হলে যা যা করতে হবে

মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে ভাঙ্গনরোধে পদ্মা পাড়ে মুক্ত আলোচনা

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৪৬৫ বার দেখা হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার :

মানিকগঞ্জে হরিরামপুর উপজেলায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গনরোধে মুক্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার বিকাল সাড়ে ৫ টার দিকে উপজেলার আন্ধারমানিক এলাকায় পদ্মা নদীর পাড়ে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাইন উদ্দিন,হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান,পানি উন্নয়ন বোর্ডের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা,ভাঙ্গন কবলিত বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও স্থানীয়রা উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভায় চেয়ারম্যানরা জানান, হরিরামপুর উপজেলায় প্রায় প্রতিটি ইউনিয়ন পদ্মা নদীর ভাঙ্গন কবলিত। কিছু এলাকায় স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মিত হলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। এ উপজেলার অনেক পরিবার ৭ থেকে ৮ বার পদ্মা নদীর ভাঙ্গনের কবলে পড়েছেন। তাদের এখন কোথাও মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই। আন্ধারমানিক এলাকাসহ এ নদীর মাঝখানে বিভিন্ন জায়গায় জেগে উঠা চর ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে অপসারন করা গেলে কিছুটা হলেও নদী ভাঙ্গন রোধ করা যাবে।

হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান বলেন,পদ্মা নদীতে ভাঙ্গন শুরু হলে তড়িঘড়ি করে কোন রকম দায়সারাভাবে জিও ব্যাগ ফেলে কাজ শেষ করা হয়। বহুবার বিভিন্ন ফোরামে ভাঙ্গনরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহনের কথা বললেও কেউ কর্ণপাত করেনি। পদ্মার পাড় থেকে মাত্র আধা কিলোমিটার দূরে উপজেলা পরিষদ,থানা,স্কুল,বাজারসহ অসংখ্য স্থাপনা। এখনই এ এলাকায় স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মিত না হলে এক সময় এ উপজেলা বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

নির্বাহী প্রকৌশলী মো.মাইন উদ্দিন জানান, চলতি বছরের নদীভাঙ্গন রোধে জেলায় ৫ টি উপজেলার ২৫ টি জায়গায় জিওব্যাগ ফেলা হয়েছে। বিভিন্ন ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ন বাজার,স্কুল কলেজ,মসজিদ মাদ্রাসাসহ সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রক্ষা করতে ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে এসব জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। আগামীতে পদ্মা নদীসহ অন্যান্য নদীর ভাঙ্গনরোধে প্রকল্প  হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে নদী ভাঙ্গনরোধ করা যাবে বলেও জানান তিনি।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury