1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন

আজ বিশ্ব নিরাপদ খাদ্য দিবস

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৭ জুন, ২০২১
  • ৩৭১ বার দেখা হয়েছে

আমার নিউজ ডেস্ক,

বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য জরুরি হলেও তার চেয়ে বেশি জরুরি নিরাপদ খাদ্য। টেকসই জীবন ও সুস্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবারের বিকল্প নেই। অনিরাপদ খাদ্য শুধু স্বাস্থ্যের ঝুঁকিরই কারণ না, বরং দেহে রোগের বাসা বাঁধারও অন্যতম কারণ।

বিশ্ব নিরাপদ খাদ্য দিবস আজ। প্রতি বছর ৭ জুন বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালিত হচ্ছে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে ‘সেফ ফুড নাউ ফর এ হেলদি টুমোরো’।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, প্রতিবছর প্রায় ৬০ কোটি মানুষ দূষিত খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়। এ কারণে প্রতিবছর মারা যায় চার লাখ ৪২ হাজার মানুষ। এছাড়া, ৫ বছরের চেয়ে কম বয়সী শিশুদের ৪৩ শতাংশই খাবারজনিত রোগে আক্রান্ত হয়, মধ্যে প্রতিবছর প্রাণ হারায় ১ লাখ ২৫ হাজার শিশু।

দিবসটি উপলক্ষ্যে সকলের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে খাদ্যে ট্রান্সফ্যাট নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক প্রবিধানমালা চূড়ান্তকরণ ও বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে অ্যাডভোকেসি ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান প্রগতির জন্য জ্ঞান (প্রজ্ঞা)।

সংগঠনটির পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ও গ্রহণ স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদে জনগণ, অর্থনীতি তথা গোটা পৃথিবীর জন্য সুফল বয়ে আনে।

সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক এ বি এম জুবায়ের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিল্পোৎপাদিত ট্রান্সফ্যাট খাদ্যের একটি বিষাক্ত উপাদান যা হৃদরোগজনিত অকাল মৃত্যু ঝুঁকি বাড়ায়। প্রতিবছর সারা পৃথিবীতে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ ট্রান্সফ্যাটঘটিত হৃদরোগে মৃত্যুবরণ করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০২৩ সালের মধ্যে বিশ্বের খাদ্য সরবরাহ শৃঙ্খল থেকে ট্রান্সফ্যাট নির্মূলের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।

বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ‘খাদ্যদ্রব্যে ট্রান্সফ্যাটি এসিড নিয়ন্ত্রণ প্রবিধানমালা, ২০২১’ তৈরি করলেও সেটি চূড়ান্ত করার কাজ এখনও চলমান বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এই প্রবিধানমালা দ্রুত চূড়ান্ত করে বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।

দিবসটি উপলক্ষ্যে এক প্রতিক্রিয়ায় এ বি এম জুবায়ের বলেন, একটি সুস্থ প্রজন্ম গড়ে তুলতে নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নেই। খাদ্যে ট্রান্সফ্যাট নির্মূলের মাধ্যমে অসংখ্য প্রাণ বাঁচানো সম্ভব এবং যা একইসঙ্গে সরকারের জন্য একটি ব্যয়সাশ্রয়ী পদক্ষেপ। দ্রুততম সময়ের মধ্যে খাদ্যশৃঙ্খল থেকে ট্রান্সফ্যাট নির্মূল করে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury