1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবে, প্রশ্ন কাদেরের অভিনেত্রী সুস্মিতার রহস্যজনক মৃত্যু ট্যুরিস্ট ভিসায় তিন দিন ভারত ভ্রমণ করতে পারবেন না বাংলাদেশিরা চট্টগ্রামে কলেজ অধ্যাপককে ঘুষি মারা ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার ভোট চাইতে গেলে প্রভাবশালীরা দা নিয়ে তাড়া করছে হিন্দু ধর্মের অনুসারী সুধা রানীকে ইসলাম ধর্মের হাদিস বিষয়ে শিক্ষক পদে নিয়োগ মানিকগঞ্জে ৪ ইটভাটাকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা সানলাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির জমা টাকা ফেরতের দাবিতে মানববন্ধন কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবে সভাপতি আব্দুল গনি সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল  মানিকগঞ্জে আবহাওয়া অনূকূলে থাকায় মিষ্টি কুমড়ার বাম্পার ফলন

কতটুকু ঘি খাবেন?

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১ আগস্ট, ২০২১
  • ৪৩৪ বার দেখা হয়েছে

ঘি নানাভাবে খাওয়া যায়। এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। তবে খেতে হবে পরিমাণ মতো। অতিরিক্ত ঘি খাওয়ার অভ্যাস নানা স্বাস্থ্য সমস্যা ডেকে আনতে পারে। ভারতের খ্যাতনামা পুষ্টিবিদ রুজুতা দিবেকার সম্প্রতি তার ইনস্টাগ্রাম পোস্টে পরিমাণ মতো ঘি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

খাবার অনুপাতে ঘি যুক্ত করার পরামর্শ পুষ্টিবিদ রুজুতার। তার মতে, আপনি কোন ধরনের খাবার এবং তা কী পরিমাণ তৈরি করছেন তার ওপর ঘিয়ের পরিমাণ নির্ভর করে। যদি মিলেট রান্না করেন তাহলে ঘি বেশি দিতে পারেন কিন্তু ভাত বা ডাল হলে অল্প পরিমাণে দিন। খাবারের স্বাদ বাড়াতে অবশ্যই পর্যাপ্ত ঘি দিতে হবে, কিন্তু খুব বেশি নয়।

শিশুরা শক্ত খাবার খাওয়া শুরু করার পর থেকেই তাদের খাবারে ঘি রাখা যেতে পারে। শিশু সাত মাস বয়সী হয়ে গেলে এক বাটি খাবারে চার থেকে পাঁচ চামচ ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। শিশুর বয়স এক বছর হয়ে গেলে আধা চা চামচ ঘি যথেষ্ট।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুষ্টিগুণের দিক থেকে ঘি এবং মাখনে কিছুটা কম-বেশি একই পরিমাণ ভিটামিন এবং খনিজ বিদ্যমান। ঘিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ই এবং ডি। এছাড়া এতে রয়েছে ওমেগা-৩এস (মনস্যাচুরেটেড ফ্যাট), কনজুগেটেড লিনোলিক এসিড এবং বুট্রিক এসিড।

মহিষের দুধ বা গরুর দুধ থেকে প্রক্রিয়াজাত করা হয় ঘি। উভয় ঘি ব্যবহার করে দেখতে পারেন যে, কোনটি আপনার জন্য উপযুক্ত। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা শিশুদের জন্য মূলত গরুর দুধের ঘি পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বাজারে যেসব ঘি পাওয়া যায় সেগুলো সবসময় বিশুদ্ধ এবং রাসায়নিকমুক্ত নয়। তাই সম্ভব হলে বাড়িতে ঘি বানানোর চেষ্টা করুন। এছাড়া আপনার পাশাপাশি শিশুর ত্বকের যত্নেও ঘি ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বক মসৃণ ও নমনীয় রাখবে।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury