1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন

অন্য কোন দেশে গা-ঢাকা দিয়ে আছে মেজর জিয়া: হরিরামপুরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৪২৭ বার দেখা হয়েছে

এস এম আকরাম হোসেন :

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘‘মেজর জিয়াকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যে আদালত ৫ জনকে মৃত্যুদন্ড ও একজনকে যাবজ্জীবনের রায় দিয়েছেন। মেজর জিয়ার মাধ্যমে আনসারুল্লাহ বাহিনী দেশের জঙ্গির উত্থানের সৃষ্টি করেছিল। তাদের সব চেষ্টাই ব্যর্থ হয়েছে।”

 

আজ (২১ ডিসেম্বর) মঙ্গলবার দুপুর তিনটার দিকে মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ আয়োজিত জেলার হরিরামপুরে মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য উন্মোচন অনুষ্ঠানের উদ্বোধনকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, এই হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত থাকায় ৫ জনের মৃত্যুদন্ড ও এক জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। মেজর জিয়া ও আকরামকে আমরা খুজছি কিন্তু আমাদের কাছে যে তথ্য আছে সে অন্য কোন দেশে গাঁ ঢাকা দিয়ে আছে।

জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম মহীউদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ঢাকা-২০ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব বেনজীর আহমদ, মানিকগঞ্জ-৩ আসনের সাংসদ নাঈমুর রহমান দুর্জয়, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান, পৌর মেয়র মো: রমজান আলী, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দূর-রে-শাহওয়াজ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম, হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান, শিবালয় উপজেলা চেয়ারম্যান বীমুক্তিযোদ্ধা রেজাউর রহমান জানু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলজার হোসেন বাচ্চু, জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার মমিন উদ্দিন খান, জেলা যুবলীগের আহবায়ক ও প্যানেল মেয়র আব্দুর রাজ্জাক রাজা,যুগ্ম আহবায়ক মাহাবুবুর রহমান জনি, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এম সিফাক কোরাইশী সুমন, নবগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী হাসান আল মেহেদী  প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধন হওয়া ভাস্কর্যটির বিষয়ে জানা গেছে, ভাস্কর্যের বেদী ভূমি হতে ১০ ফুট উচ্চতা তার উপর ভাস্কর্যের পা থেকে ডান হাতে তোলা গ্রেনেড পর্যন্ত ১৭ ফুট মোট ২৭ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট রড, এঙ্গেল, হোয়াইট সিমেন্ট ও এলসি পাথরের সংমিশ্রনে ঢালাই কার্য সম্পাদন করা হয়েছে। এখানে শিল্পী বাংলাদেশের একজন রণাঙ্গনে যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য প্রতিস্থাপন করেছেন যেখানে মুক্তিযোদ্ধার পেশীবহুল শরীর লুঙ্গীর ভাজা দীপ্ত পায়ে দাঁড়িয়ে থাকা এবং সমুখের চোখে স্বাধীনতার প্রতিচ্ছবি দেওয়ার চেষ্টা করেছে। ভাস্কর্যের বা হাতে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহার করা থ্রি নট থ্রি রাইফেল মাথায় বাধা গামছা কোমরে রাইফেলের বুলেট বক্স, বুকে বুলেটের ফিতা সেই সাথে আঙ্গিক গঠনে পা ও শরীরের ক্ষীপ্রতা প্রকাশ করার চেষ্টা করেছে। জেলা পরিষদের নিজস্ব অর্থায়নে ৩৪ লাখ ৯৬ হাজার ৭০৭ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়ে ভাস্কর্যটি।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury