স্টাফ রিপোর্টার:
মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার গালা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের সোনাকান্দর গ্রামের আবুল কাশেম বিশ্বাসের সন্তান আব্দুল আজিজ বিশ্বাস। তার উন্নয়নশীল নানামুখী কর্মকাণ্ডের কারণে সমাজের মানুষ তাকে ভালবাসেন। এলাকার মানুষের আলাপচারিতায় একজন সৎ ও যোগ্য নেতৃত্বের কথা উঠলে সর্বাগ্রে তার নামটিই প্রথমে উঠে আসে।
গ্রামের উন্নয়নের চাকা সচল রাখতে ও সুখে দুঃখে মানুষের পাশে দাঁড়াতে এ বছর ইউপি নির্বাচনে উপজেলার ২নং গালা ইউনিয়নের ইউনিয়নের সোনাকান্দর গ্রামের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার পদপ্রার্থী হিসেবে মোরগ মার্কায় নির্বাচন করছেন আব্দুল আজিজ বিশ্বাস। তিনি আধুনিক ওয়ার্ড গড়তে চান বলে জানান।
আব্দুল আজিজ বিশ্বাস বলেন,‘আমাকে যদি জনগণ তাদের সেবা করার সুযােগ দেয়, তাহলে আমি নির্বাচিত হয়ে ৭নং ওয়ার্ডকে একটি রােল মডেল ওয়ার্ড হিসেবে উপহার দিবাে এলাকাবাসীকে। আমার স্বপ্ন এলাকাবাসীর সেবা করা ও সুখে – দুঃখে সবসময় তাদের পাশে থাকা।
তিনি আরো বলেন, আমার ধ্যান ও জ্ঞান মানুষের উপকার করা। আমি আজীবন আপনাদের হৃদয়ে স্থান করে নিতে বদ্ধ পরিকর। আপনাদের মহামূল্যবান ভোটে আসন্ন নির্বাচনে আমাকে মোরগ মার্কায় ভোট দিয়ে।মেম্বার পদে জয় লাভ করলে দলমত নির্বিশেষে সকলের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সম্পন্ন করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি। আমার যতটুকু সামর্থ্য আছে তা দিয়ে সকলের পাশে দাঁড়াতে চাই। আমাদের ওয়ার্ডের মা মাটি ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই।’
এই প্রত্যাশা করে তিনি ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণের কাছে দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেছেন।
ওই ওয়ার্ডের ভোটার মো. শাহ্ আলম বলেন, ‘গরিব ও মেহনতি মানুষের সুখে দুঃখে সব সময় আব্দুল আজিজ বিশ্বাস দাঁড়ান। তিনি একজন সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান। তাকে আমরা সকলেই ভালোবাসি। মেম্বার হিসেবে আমরা তাকেই চাই।
আরেক ভোটার আনোয়ার হোসেন আকন বলেন, আব্দুল আজিজ বিশ্বাস আমাদের প্রিয় একজন মানুষ। তার দ্বারা সমাজের মানুষের উপকার হয়েছে। সে দিন-রাত মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকে। আমাদের সাধারণ মানুষের দাবি আব্দুল আজিজ বিশ্বাসকে আমরা মেম্বার হিসেবে দেখতে চাই।’
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একজন জনপ্রতিনিধির মতই মানুষের পাশে থেকেছেন। ওয়ার্ডের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছেন। বয়স্কদের জন্য বয়স্ক ভাতার কার্ড, প্রতিবন্ধী কার্ডসহ সমাজের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। সাধারণ মানুষের মুখে মুখে তার হাজারও উপকারের কথা শোনা যায়।