মুহাম্মাদ আব্দুল জলীলঃ
কুরআনের আলো(নুর) মানুষের শিনায় থাকলে মানুষ, কুফুর, শিরিক, বিদ’আত ও ধর্মদ্রোহী হওয়া থেকে বেচে জান্নাতে যাওয়ার উপযুক্ত হতে পারবে, ইনশাআল্লাহ। মুফতি আবু ইউসুফ উদ্দীন মুসুল্লিদের আরোও বলেন, আমার মন চায় প্রত্যেক ইমাম মুসুল্লিদের ( মুক্তাদিগনের) মূআল্লীম (অস্তাদ) হোক এবং মুসুল্লিগণ ( মুক্তাদি) মুতায়াল্লীম( উস্তাদ) হোক কারণ ইমাম- মুক্তাদি পরিচয়ের দাম আল্লাহর কাছে অনেক উত্তম।
মানিকগঞ্জে ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা মসজিদে পবিত্র কোরআন হাতে নেওয়ার মধ্যদিয়ে পবিত্র শবেবরাত পালিত হয়। প্রায় তিন মাসের বিরতিহীন এই ক্লাসে শরিক অনেকেই হয়েছে। শেষ পর্যন্ত ১৬ জন বয়স্ক মুসুল্লি ১৮/০৩/২০২২ খ্রী,মহামান্বিত রজনীতে পবিত্র কোরআন হাতে নেওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করে ধন্য হন।
তিনমাস ব্যাপী ক্লাস পরিচালনার প্রধান দায়িত্ব পালন করেন অত্র মসজিদের ইমাম, খতিব, মুফতি আবু ইউসুফ, ও মুয়াজ্জিন হাফেজ শামছুদ্দিন। তিনি আরও বলেন মুসুল্লিদের আগ্রহ দেখে কোরআন শিক্ষা দেওয়ার ব্যাপারে আমাকে অনুপ্রানিত করে এবংউভয় পক্ষের আগ্রহ থাকায় আল্লাহর মেহেরবানী শামেলেহাল হয়েছে।
ক্লাসে অংশগ্রহণ করেন জনাব মোঃ লুৎফর রহমান ( আবুমিয়া), মোঃ বায়েজিত হোসেন, মোঃ শাহজাহান মিয়া সবুজ, মোঃ আব্দুল্লাহ, মুহা,মাহাবুদ্দিন দেওয়ান, খাইরুল ইসলাম, মোঃ সাইফুল ইসলাম, আনোয়ার , মুহা, মজিবর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার কবির আলম মুহা,হিমেল, মুহা, আইয়ুব, মুহা শরিফ হোসেন সহ আরও অনেকই।
কোরআন হাতে নেওয়ার আনন্দে মুসুল্লিদের পক্ষ থেকে মসজিদের সভাপতি আলহাজ লুৎফর আবু মিয়া, জনাব শাহ জাহান, বায়জিত হোসেন ইমাম সাহেব কে ধন্যবাদএবং বাকী জীবন কোরআন সুন্নাহর উপর আমল করে থেকে ইমানের সাথে শেয বিদায়ের আশা ব্যক্ত করেন।