মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার সদর সরকারি প্রমোদা সুন্দরী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ১৯৯১ এসএসসি ব্যাচের ছাত্রদের আয়োজনে বিদ্যালয়ের প্রিয় ১৬জন শিক্ষকে সম্মাননা প্রদান হয়েছে ।
“বিনম্র শ্রদ্ধায় অবনত মোরা হে মানুষ গড়ার কারিগর” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে -আজ মঙ্গলবার ১২ই জুলাই সারাদিন ব্যাপি সরকারি প্রমোদা সুন্দরী উচ্চ বিদ্যালয়ের মিলনায়তন কক্ষে শিক্ষক সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো:মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাবেক অত্র বিদ্যায়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো:সিকান্দার আলী,সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বাবু উপেন্দ্রনাথ মন্ডল,সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মহাদেব বাবু,বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো:সিদ্দিকুর রহমান, শিক্ষক প্রানেশ চন্দ্র রায়,ততকালিন ম্যানেজিং কমিটির সহ-সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক মোল্লা ও ম্যানেজিং কমিটির সহ-সভাপতি ডা:ইমান আলী ও আব্দুস ছালাম (লাল),প্রাক্তন শিক্ষার্থী ডা:ফারুক আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা ডিপুডি কমান্ডার নুরুল ইসলাম,শিক্ষক আব্দুস ছালাম,ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সদস্য শাহ আলম,ডা:গোপাল সরকার, শিক্ষক শাহজাহান আলী,দরবেশ আলী,শিক্ষক মফিজুল ইসলাম, বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও চকমিরপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো:শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন আব্দুল হালিম ও মো:মিজানুর রহমান মিলন,
৯১ব্যাচের শিক্ষার্থী সুব্রত সরকার,মো: আনোয়ার হোসেন,মো: আব্দুল কাদের,মো:নুরুল ইসলাম ও ডা:আব্দুস ছালাম প্রামানিক।
এই বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক যারা আমাদের মাঝে নাই এদের মধ্যে সম্মাননা পেলেন তারা হলেন-
মো:নুরুল আমিন,সুধীর কুমার সরকার,আকবর আলী,সুরেশ চন্দ্র মন্ডল,মো:আফাজ উদ্দিন।
জীবিত অবস্থায় যারা সম্মাননা পেলেন আমাদের মাঝে থেকে -সাবেক প্রধান শিক্ষক বৃন্দাবন চন্দ্র মন্ডল,সাবেক প্রধান শিক্ষক মো:সেকান্দার আলী,শিক্ষক প্রানেশ চন্দ্র রায়,সাবেক প্রধান শিক্ষক উপেন্দ্রনাথ মন্ডল,শিক্ষক মহাদেব বাবু, শিক্ষক তৈয়ব আলী সরদার,সাবেক প্রধান শিক্ষক মহাদেব চন্দ্র বিশ্বাস,সাবেক প্রধান শিক্ষক মো:শাহজাহান আলী,সুধীর কুমার মিত্র,কেএম সফি আলম,শিক্ষক দরবেশ আলীও মন্জুরুল ইসলাম শহিদ।
বক্তব্যরা সকলেই অতীতের সকল স্মৃতি গুলো আবেগ সহিত স্মৃতিচারণ করেন। পরে সকলকের মাঝে শীতের চাদর,প্লেট,কেষ্ট, বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে সাবেক শিক্ষকদের উওরীয় পড়িয়ে দেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও অনুষ্ঠানের সভাপতি মো:মিজানুর রহমান।