সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন,বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে সামরিক সরকার হত্যা করেনি। আমরা পৃৃথিবীতে দেখি সামরিক বাহিনী সদস্যরা গণতন্ত্র হত্যা করে। কিন্তু বাংলাদেশে ইতিহাস সৃষ্টি করে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে।
তিনি বৃৃহস্পতিবার বিকালে মানিকগঞ্জের গিলন্ডে সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ের মুন্নু সিটিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ১০ দফা এবং রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের রূপ রেখার বিষয়ে বিশ্লেষণমূলক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ড. আব্দুল মঈন খান আরও বলেন, আমরা জানতাম পাকিস্তানে ২২ টি পরিবার সম্পদ লুন্ঠন করছে। আর বাংলাদেশে ২২ পরিবারের পরিবর্তে ২২০ পরিবার সম্পদ লুন্ঠন করে বেগম পাড়ায় প্রাচার করছে। বিএনপির প্রতিহিংসার রাজনীতি বিশ্বাস করে না। প্রতিহিংসার রাজনীতি বিশ্বাস করে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ মুখে বলে উন্নয়ন করেছে , তাহলে সুষ্ঠ অবাধ নির্বাচন হলে জনগন তাদের ভোট দিবে। তাহলে তারা নির্বাচন কে ভয় পায় কেন।
তিনি এসময় আওয়ামী লীগ কে ক্ষমতা থেকে সরে গিয়ে তত্তাবধায়ক সরকারের অধীনে অবাধ সুষ্ঠ নির্বাচনের দাবী করেন।
বিএপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতার সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক এস, এ জিন্নাহ কবীরের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডঃ আব্দস সালাম আজাদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটু, বিএনপির মিডিয়া সেলের আহবায়ক জহির উদ্দিন স্বপন,কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক প্রচার সম্পাদক গোলাম মহিয়ার খান সিপার,জিয়া পরিষদের আহবায়ক ইঞ্জিনিয়ার জাকির হোসেন,
সহ আরও অনেকেই। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক এ্যাডঃ জামিলুর রশিদ খান,
জেলা বিএনপির সহ সভাপতি আজাদ হোসেন খান, আতাউর রহমান ভূইয়া ফরিদ,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সত্যেন কান্ত পন্ডিত ভজন, সাংগঠনিক সম্পাদক নুরতাজ আলম বাহার, পৌর বিএনপির সভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ যাদু, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও জেলা বিএনপি নেতা গোলাম কিবরিয়া সাইদ, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আবেদিন কায়সার, রফিক উদ্দিন ভূইয়া হাবু, যুববিষয়ক সম্পাদক রিয়াজ মাহমুদ হারেজ, দপ্তর সম্পাদক এ্যাডঃ আরিফ হোসেন লিটন, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ও জিয়া পরিষদের সাবেক সভাপতি জিয়াউর রহমান জিয়া, জেলা যুবদলের আহবায়ক কাজী মোস্তাক হোসেন দিপু, সদস্য সচিব তুহিনুর রহমান তুহিন, সাবেক সহ সভাপতি জিএম রাফি অপু, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জিয়াউদ্দিন আহমেদ কবির, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব এ্যাডঃ আওলাদ হোসেন, যুগ্ম আহবায়ক জিন্নাহ খান, জেলা শ্রমিকদলের সভাপতি আব্দুল কাদের, সাধারন সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক লিটন, জেলা মহিলা দলের সভাপতি সাবিহা হাবিব, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রেজাউল ইসলাম খান সজিব, সাবেক সাধারণ সম্পাদক নূরশাদ- উল ইসলাম জ্যাকী, সাবেক ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার রিয়াজুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল খালেক শুভ সহ অন্যান্যরা।
সভায় বিভিন্ন পেশাজীবি গণ্যমান্যব্যক্তিবর্গ ও বিএনপির বিভিন্ন অগ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ গ্রহণ করেন।