এস এম আকরাম হোসেনঃ
বিদ্যুৎ, গ্যাসসহ দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি, আওয়ামী সরকারের সর্বগ্রাসী দুর্নীতি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও পূর্ব ঘোষিত ১০ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে । এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
আজ শনিবার (১ এপ্রিল) দুপুর ২.০০ ঘটিকা হতে বিকাল ৪.০০ ঘটিকা পর্যন্ত মানিকগঞ্জ জেলা আদালত চত্বরে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতার সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক এস,এ জিন্নাহ্ কবির ও জেলা বিএনপি নেতা গোলাম কিবরিয়া সাঈদের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সহ সভাপতি এ্যাড: আজাদ হোসেন খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সত্যেন কান্ত পন্ডিত ভজন, এস এম ইকবাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরতাজ আলম বাহার, গোলাম আবেদিন কায়সার, রফিক উদ্দিন ভূইয়া হাবু, যুববিষয়ক সম্পাদক রিয়াজ মাহমুদ হারেজ, দপ্তর সম্পাদক এ্যাড: আরিফ হোসেন লিটন,পৌর বিএনপির সভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ যাদু,জেলা যুবদলের আহবায়ক কাজী মোস্তাক হোসেন দিপু, সদস্য সচিব তুহিনুর রহমান তুহিন,যুগ্ন আহবায়ক জিয়াউদ্দিন আহমেদ কবির, নির্বাহী সদস্য গোলাম রফি অপু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক জিন্নাহ খান, জেলা মহিলা দলের সভাপতি সাবিহা হাবিব, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আব্দুল কাদের, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আব্দুল খালেক শুভ সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা বলেছে, আমাদের দাবি একটাই ফাসিবাদি সরকারকে হঠাতে হবে।নির্দলীয় সরকারের অধিনি নির্বাচন দিতে হবে।সেই নির্বাচন হবে জনগণের নির্বারচন।সেই সরকার হবে জনগণের সরকার।আমরা কোনো ক্রমেই মানিকগঞ্জের মাটি থেকে ধানের শিষকে হারাতে দিবো না।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছে,আমরা আগামীতে সুস্থ নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া নির্বাচনে জাবেনা। আমাদের ১০ দফা দাবির মূল দাবি হলো নিরপেক্ষ সরকারের অধিনে নির্বাচন।শেখ হাসিনা সরকার যদি বলে কালকে থেকে পার্লামেন্ট বিলুপ্ত করে আমি পদত্যাগ করবো তাহলে আমরা কালকে থেকেই কিছু বলবো না ।
এটা বিএনপির দাবিনা এটা সরকারের দাবি। আমরা যুদ্ধ করেছি গণতন্ত্ররাষ্ট্রের জন্য আমরা যুদ্ধ করেছি সুষণ বঞ্চনা থাকবেনা তার জন্য আমরা যুদ্ধ করেছি আইনের সুশাসনের জন্য। আর সেই দেশেই গণতন্ত্র থাকবে না তাহলে আমরা কি আঙ্গুল চুষবো তাতো হয় না। আজকে এই আদালত চত্তরে দারিয়ে বলতে চাই তারা ন্যায় বিচার করতে সক্ষম না কারণ বর্তমান সরকারের হুকুম তামিল করা ছাড়া তাদের অন্যকোনো কাজ করা সম্ভব না। আমরা বুঝি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ যে মানলা অর্থাৎ জজ কোর্ট তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিলো ।
সরকার আপিল করতেই পারেন কিন্তু সেই মামলার বিচার পতি কেনো বাংলাদেশে থাকতে পারলো না এর জবাব দিতে হবে।এসকে সিনা কেন পালাতে বাধ্য হলো এই ছোট ছোট উদাহরনি বলে দেয় আদালত কি করতে পারে । বিদ্যুৎ উৎপাদনে তারা দুর্নিতি করছে আজকে তারা বিদ্যুত উৎপাদন করতে পারুক বা না পারুক তাদের টাকা দিতেই হবে দেশ কি মগের মুল্লুগ।