স্টাফ রিপোর্টার:
মানিকগঞ্জে সদর উপজেলার বেতিলা-মিতরা ইউনিয়ন যুবদলের ১নং যুগ্ন সম্পাদক মো. রবিন মিয়াকে নিয়ে ছবি এডিট করে জেলা শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক করে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ ওঠেছে একই এলাকার রাসেল, মোসলেম, রাজিবসহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। সেই সাথে ৬০ হাজার টাকা চাঁদাও দাবি করে অভিযুক্ত রাসেল।
গত বুধবার (২৭ নভেম্বর ) উপজেলার বেতিলা-মিতরা ইউনিয়নের মিতরা এলাকার মো. রবিন মিয়া এমনই অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, আমার দলীয় সভাপতি রমজান ভাই গিয়াস ভাই সেক্রেটারি তাদের সাথে আমি ২০২১ সাল থেকে রাজনীতি করি। এর আগে আমি স্বেচ্ছাসেবক দলের সদর থানায় রাজনীতি করি। আমি দলীয় প্রোগাম কি করছি তারাই ভালো বলতে পারবে। আর রাসে মর ৬০ হাজার টাকা চা। াকা না দিলে বলে তারা নাকি আমারে ব্যবসা করতে দিবে না। আমার এনজিওর ব্যবসা আছে লাইসেন্সও আছে। তারা পটপরিবর্তনের পরে আমাকে মারধরও করায় থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি। তখনও টাকার দাবি করছিলো। আমি এখন আদালতে মামলা করব এবং এর সঠিক বিচার চাই ।
এবিষয়ে বেতিলা-মিতরা ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক গিয়াস বলেন, তিনি আমাদের সাথে রাজনীতিতে সক্রিয়। জেলা শ্রমিক লীগের খালি ঘরে তার নাম বসিয়ে শত্রæতা করে সামাজিভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এটা করতে পারে।
এবিষয়ে রাজমিস্ত্রী মোসলেম বলেন, বিএনপির যুবদলে অর কোন পদ নাই, তবে শ্রমি লীগে পদ আছে। আর বিএনপি ইদানিং করতাছে।
এ বিষয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা সেকান্দার বলেন, যুবদলের কমিটি হওয়ার পরে সে একদিনও প্রোগ্রাম করে নাই এবং রবিন যে কোন ভাবে কলা কৌশল করে কমিটির পদ ভাগিয়ে নিয়েছিল। ইদানিং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে শ্রমিক লীগের কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আছে। হয়তো তখনকর ছবি এখন দেখা যাচ্ছে।