1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৬:১৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবে, প্রশ্ন কাদেরের অভিনেত্রী সুস্মিতার রহস্যজনক মৃত্যু ট্যুরিস্ট ভিসায় তিন দিন ভারত ভ্রমণ করতে পারবেন না বাংলাদেশিরা চট্টগ্রামে কলেজ অধ্যাপককে ঘুষি মারা ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার ভোট চাইতে গেলে প্রভাবশালীরা দা নিয়ে তাড়া করছে হিন্দু ধর্মের অনুসারী সুধা রানীকে ইসলাম ধর্মের হাদিস বিষয়ে শিক্ষক পদে নিয়োগ মানিকগঞ্জে ৪ ইটভাটাকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা সানলাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির জমা টাকা ফেরতের দাবিতে মানববন্ধন কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবে সভাপতি আব্দুল গনি সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল  মানিকগঞ্জে আবহাওয়া অনূকূলে থাকায় মিষ্টি কুমড়ার বাম্পার ফলন

মিয়ানমারে বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলাকারী পুলিশদের প্রশিক্ষণ দিয়েছিল ইইউ

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ৩২৯ বার দেখা হয়েছে

মিয়ানমারের বিশেষ পুলিশ ইউনিটকে জনসমাগম নিয়ন্ত্রণের প্রশিক্ষণ দিয়েছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গত সপ্তাহে দেশটিতে সামরিক অভ্যুত্থানের পর বিক্ষোভকারীদের ওপর সহিংস হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে এই বাহিনীর বিরুদ্ধে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্য দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ইইউ সহায়তা প্রকল্প মাইপলের আওতায় মিয়ানমারের পুলিশকে ভীড় বা জনসমাগম সামাল দেওয়ার একটি ম্যানুয়াল তৈরিতে সাহায্য করেছিল ইউরোপীয় পুলিশ। ২০১২ সালে শুরু হওয়া এই প্রকল্পে মিয়ানমারের সেনা নিয়ন্ত্রিত পুলিশকে প্রশিক্ষণ ও আধুনিকায়নের যন্ত্র সরবরাহ করা হয়েছিল। এর পাশাপাশি ‘আন্তর্জাতিক সেরা অনুশীলন এবং মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা’ দেখানোর প্রশিক্ষণের বিষয়টিও ছিল ওই প্রকল্পে।

গত সপ্তাহে মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান হওয়ার পর প্রকল্পটি বাতিল করেছে ইইউ। প্রশিক্ষণ পাওয়া এই পুলিশ সদস্যরা সেনা শাসন বিরোধী বিক্ষোভকারীদের দমন করতে জলকামান, রবার বুলেট ও তাজাগুলি ব্যবহার করেছে। এই ইউনিটের এক পুলিশ কর্মকর্তাকে মঙ্গলবার নেপিদুতে বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে অস্ত্র তাক করতে দেখা গেছে। তার ওই ছবি ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

অধিকার কর্মীদের অভিযোগ, মাইপল প্রকল্পে যে পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করে মিয়ানমারের সেনা নিয়ন্ত্রিত সরকার। ওই সেনারাই রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে তীব্র সহিংস ছিল। সেই হিসেবে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও এই পুলিশদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।
বার্মা ক্যাম্পেইন ইউকে নামে একটি সংগঠনের পরিচালক মার্ক ফার্মানার বলেন, ‘এই সেনা নিয়ন্ত্রিত পুলিশ বাহিনী গণহত্যায় সম্পৃক্ত ছিল এবং সেই হিসেবে তাদের প্রশিক্ষণ না দেওয়ার রেডলাইন থাকা উচিত ছিল। দিন শেষে এরা সেনাবাহিনীর নির্দেশ মেনে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি ছুঁড়বে কিংবা বিক্ষোভ দমন করবে।

ইইউ অবশ্য দাবি করেছে, প্রশিক্ষণের কারণে পুলিশের সংঘাত মোকাবিলার ধরনে পরিবর্তন এসেছে, যার মধ্যে রয়েছে ‘সহিংসতার উল্লেখযোগ্য হ্রাস এবং পুলিশের সঙ্গে সমাজপতিদের সংলাপ।

 

/মহিদ

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury