বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিনা চিকিৎসায় খালেদা জিয়ার কিছু হলে তার দায় এই সরকারকেই নিতে হবে। এই সরকারের সময় শেষ হয়ে এসেছে তাই নির্বাচন করতে ভয় পায় ।সরকার সংলাপের নামে অর্থহীন তামাশা করছে।আমরা এই তামাশার সংলাপ চাই না।এই সরকারের পদত্যাগ দিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই।

আজ (মঙ্গলবার) বিকেলে মানিকগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে জেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ফখরুল আরো বলেন, সরকার সুপরিকল্পিতভাবে গনতন্ত্রকে হত্যা করে দেশে বাকশাল কায়েম করেছে। দূনীতির দায়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের ৬০ জনকে মার্কিন রাষ্টে প্রবেশে নিষেধ জারী করেছে।ডিজিটাল আইন দিয়ে কলমযোদ্ধাদের হাত বেধে রেখেছে।

বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম,  কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক এ্যাডঃ জামিলুর রশিদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মইনুল ইসলাম খান শান্ত, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও  জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এস এ জিন্নাহ কবীর, সহ সভাপতি  আতাউর রহমান আতা, খোন্দকার আব্দুল হামিদ ডাবলু, আজাদ হোসেন খান,কৃষকদল দল কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল , যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক আলী আশরাফ, জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক প্রকৌশলী জাকির হোসেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য রোখসানা খানম মিতু, কেন্দ্রীয় মহিলা দলের মানব উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক খন্দকার ফারহানা আতিকা,

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সত্যেন কান্তি মন্ডিত ভজন, সাংগঠনিক সম্পাদক নুরতাজ আলম বাহার, গোলাম আবেদীন কাইসার, রফিক উদ্দিন হাবু, জেলা বিএনপি নেতা গোলাম কিবরিয়া সাইদ, জিএম রাফি অপু, রিয়াজ মাহমুদ হারেজ, আরিফ হোসেন লিটন, পৌর বিএনপির সভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ যাদু,  সাধারণ সম্পাদক এস  এম ইকবাল হোসেন,জেলা যুবদলের আহবায়ক কাজী মোস্তাক দিপু, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ কবীর, মাসুদ পারভেজ, সদস্য সচিব তুহিনুর রহমান,  জেলা মহিলা দলের সভাপতি সাবিহা হাবিব, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা জিন্নাহ খান,  জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আব্দুল কাদের, সাধারন সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক লিটন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি রেজাউল ইসলাম খান সজিব, নুসরাদুল ইসলাম জ্যাকী জেলা সহ জেলা বিএনপি, উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।