স্টাফ রিপোর্টার:
রাজপথ কাপানোঁ ছাত্রলীগ নেতা নাজমুল ইসলাম জনি। আওয়ামীলীগ,ছাত্রলীগ, ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের সকল প্রোগ্রামে সামনের সাড়িতে সভানেত্রী শেখ হাসিনার শ্লোগানে শ্লোগানে রাজপথ প্রকম্পিত করে আসছেন সবসময়। এরপর বিএনপি-জামায়াতের সরকারবিরোধী আন্দোলন চলাকালেও রাজপথে সক্রিয় ছাত্রলীগ নেতা নাজমুল ইসলাম জনি। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর শিবালয় উপজেলা ছালীগের কর্মী সমাবেশে সভাপতি প্রার্থী নাজমুল ইসলাম জনি । নাজমুল ইসলাম জনি শিবালয় উপজেলার দশচিরা এলাকার সামছুল হকের ছেলে।
এই প্রতিবেদকের একান্ত সাক্ষাৎকারে ছাত্রলীগ নেতা জনি বলেন, পড়াশোনার চাপ থাকা সত্তে¡ও আওয়ামীলীগের রাজনীতির আঙিনা আমাকে মুগ্ধ করতো। পড়াশোনা এবং রাজনীতি দুই স্থান থেকেই দেশের জন্য কিছু করার আগ্রহই হয়তো আমাকে আমার স্বপ্নের পথে নিয়ে এসেছে। ছাত্রলীগের রাজনীতিতে ইউনিয়ন, উপজেলা এবং জেলা কমিটির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন পদে থেকে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছি। সাধ্য মতো ছাত্রলীগকে সংগঠিত করে আন্দোলন সংগ্রামে অংশ গ্রহন করেছি। আশা করি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও শেখ হাসিনার ভিশন বাস্তবায়নে অতন্দ্র প্রহরী হয়ে ছাত্রলীগের পাশে থাকতে পারবো। এছাড়া শেখ হাসিনার অত্যন্ত বিশ^স্থ ও আস্থাভাজন স্থানীয় মানিকগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের পাশে থেকে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের বিজয় ছিনিয়ে আনবো ইনশাল্লাহ।
জনি আরো বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বর্তমান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার আদর্শ বুকে ধারণ করে ছাত্র রাজনীতি করে তারাই ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগ জাতির জনকের হাতে গড়া একটি আদর্শ সংগঠন।আওয়ামীলীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ ছাত্রলীগে কোনো দুর্নীতিবাজ, মাদকসেবী ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের স্থান হবে না। সেই আলোকে মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এম এ সিফাত কোরাইশী সুমন ও সাধারন সম্পাদক রাজিদুল ইসলাম অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছে। ছাত্রলীগের জেলা কমিটির ত্যাগী এই দুই নেতা শেখ হাসিনার প্রতিনিধি হিসেবে তার নির্দেশে প্রতিটি ইউনিটে কর্মী সমাবেশ ও সম্মেলন করে ছাত্রলীগের প্রতিটি কমিটিকে স্বচ্ছতার সঙ্গে দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের সমন্বয়ে গঠন করে যাচ্ছে। সেই সাথে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা যাতে মাদকসহ কোন অনৈতিক কার্যকলাপে লিপ্ত না হয় সেই জন্য নিয়মিত ক্যাম্পেইন করে যাচ্ছে। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর শিবালয় উপজেলা ছাত্রলীগের কর্মী সমাবেশ হবে তা হবে নজীরবিহীন ছাত্র সমাবেশ। ঐ সমাবেশে অবশ্যই সকল যোগ্যতার মাপকাঠিতে যোগ্য প্রার্থীকে দিয়ে কমিটি গঠন হবে বলে তিনি মনে করেন।