1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
1xbet Обзор%3A Ставки в Спорт Онлайн%2C официальным Сайт Бк 1хбет” Рабочее Зеркало 1xbet На Сегодня официальному Сайт 1хбет 1xbet Зеркало Рабочее и Сегодня Прямо только Бк 1хбет মানিকগঞ্জ খান বাহাদুর আওলাদ হোসেন খান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্ণীতির অভিযোগ Лучшие Сайты Онлайн-слотов В 2024 году Игры На Игровые Автоматы На настоящие Деньги คาสิโนออนไลน์ที่ดีที่สุดในทวีปออสเตรเลีย: เว็บไซต์หาเงินจริงที่ดีที่สุดในออสเตรเลีย 2024 সিংগাইরে সিসিডিবি’র উদ্যোগে কম্বল বিতরণ PA Sòng bạc trực tuyến Better Pennsylvania Sòng bạc địa phương Các trang web và chương trình al com মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খানম রিতার নেতৃত্বে বিএনপি ঐক্যবদ্ধ ও আগের চেয়ে শক্তিশালী Sòng bạc trực tuyến tốt nhất không cần đặt cọc thêm mã thưởng 2024

মানিকগঞ্জ খান বাহাদুর আওলাদ হোসেন খান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্ণীতির অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৯ বার দেখা হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:

মানিকগঞ্জ খান বাহাদুর আওলাদ হোসেন খান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ মজিদ মোল্লার বিরুদ্ধে  নারী ক্যালেঙ্কারী, টাকার বিনিময়ে এস এস সি টেস্ট পরীক্ষায় অকৃতকার্যদের উত্তীর্ন করিয়ে দেওয়া,শিক্ষক নিয়োগে দুর্ণীতি, প্রতিষ্ঠানের বহুতল ভবন নির্মানে দুর্ণীতি,আসবাবপত্র কেনাকাটায় অনিয়ম সহ নানা দুর্ণীতির অভিযোগ উঠেছে। 

দুর্ণীতির অভিযোগে মজিদ মোল্লার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান,মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

অভিযোগের অনুলিপি মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাব বরাবর পাঠানো হলে সেগুলো পর্যালোচনা করে দেখা যায়,২০১২ সালের মার্চ মাসে খান বাহাদুর আওলাদ হোসেন খান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদে যোগ দান করার পর জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল সহ নিয়োগকালীন সভাপতি প্রয়াত এনায়েত হোসেন খান ঝিলুর প্রশয়ে বিদ্যালয়ের অর্থ তছরুপসহ নানা অপকর্মে জড়িয়ে গত ১২ বছরে দুর্ণীতির মাধ্যমে জেলা শহরের প্রাণ কেন্দ্রে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে মজিদ মোল্লা গড়ে তুলেছেন বিলাশবহুল সাততলা আবাসিক ভবন । এছাড়া জেলা শহরের আশপাশের একাদিক স্থানে জমির মালিক বনে গেছেন তিনি।

ঘিওর উপজেলার পেঁচারকান্দা এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ মজিদ মোল্লার চাকরী জীবন শুরু হয় বালিয়াখোরা ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সহকারী শিক্ষক হিসেবে। ওই বিদ্যালয়ে   কর্মরত থাকাকালীন সময়ে নিজ প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ায় তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এরপর জেলা  তৎকালীন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালামকে  ম্যানেজ করে খান বাহাদুর আওলাদ হোসেন খান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদ বাগিয়ে নেন।

স্কুল প্রধানের দায়িত্ব গ্রহন করে নিজেকে আওয়ামীলীগার পরিচয় দিয়ে প্রতিষ্ঠানের তৎকালিন সভাপতি প্রয়াত এনায়েত হোসেন খান ঝিলুকে ম্যানেজ করে একের পর এক দুর্নীতি করতে থাকেন। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেওয়া প্রতিষ্ঠানের লাখ লাখ টাকা খরচ দেখিয়ে দৃষ্টিনন্দন বঙ্গবন্ধু কর্ণার ও বঙ্গবন্ধুর মিনি ভাস্কর্য বানিয়ে আলোচনায় আসেন মজিদ মোল্লা।

নিজের অস্তিত্ব জানান দিতে বিদ্যালয়ের বাৎসরিক অনুষ্ঠানের আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী নেতাদের প্রধান অতিথি করে একের পর এক দুর্ণীতি করতে থাকেন। দুর্ণীতির বিষয়টি তাঁর সহকর্মীরা বুঝতে পারলেও স্কুল পরিচালনা কমিটির কিছু অসাধু সদস্যর সাথে মজিদ মোল্লার ঘনিষ্ট সম্পর্ক থাকায় তা্ঁরা মুখ খুলেননি। কিন্তু গত পাঁচ আগষ্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামীলীগের পতন হলে মজিদ মোল্লার শেলটারকারী আওয়ামীলীগ নেতা আপেলসহ অন্যান্যরা ঘা ঢাকা দিলে স্কুলের দুর্ণীতি নিয়ে মুখ খুলতে থাকেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

স্বৈরাচার পতনের পর নতুন বাংলাদেশে দুর্নীতিবাজ শিক্ষকের ঠাই নেই শ্লোগান দিয়ে মাস দুয়েক আগে মজিদ মোল্লার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করে স্কুলের শিক্ষার্থীরা। এরপর থেকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ভয়ে মজিদ মোল্লা নিয়মিত বিদ্যালয়ে না এসে তাঁর প্রধান সেনাপতি ইংরেজী বিভাগের খন্ডকালীন সহকারী শিক্ষক মো. কামাল হোসেন ও অফিস সহকারী রাজু আহমেদের  মাধ্যমে গোপনে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার বিনিময়ে এস এস সি টেস্ট পরীক্ষায় অকৃতকার্যদের উত্তীর্ন করিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

এই সুযোগে কামাল হোসেন বিগত দিনে তাঁর কাছে প্রাইভেট না পড়ায় সালসাবিল নামের এক শিক্ষার্থীকে এস এস সি টেস্ট পরীক্ষার অংক রেজাল্ট শিটে ১০ নম্বর কম দেখিয়ে ফেল করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ও বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি ড. মানোয়ার হোসেন মোল্লা বরাবর লিখিত অভিযোগ করবেন বলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা বাবা সদর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান এ প্রতিবেদককে মুঠোফোনে জানিয়েছেন।

এদিকে গত ১২ বছরে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মজিদ মোল্লার বিরুদ্ধে ওঠা অনেক দুর্নীতির লিখিত অভিযোগ,মেয়েদের সঙ্গে অনৈতিক ছবি, অকৃতকার্যদের পাশ করিয়ে দেওয়ার বিনিময়ে ঘুষ লেনদেনের ভিডিও এই প্রতিবেদকের হাতে আসে। অভিযোগগুলো যাচাই-বাছাই করে অসাধু শিক্ষক মজিদ মোল্লার বিরুদ্ধে অনেক দুর্ণীতির সত্যতা পাওয়া যায়।

লিখিত অভিযোগ এবং অনুসন্ধানে জানা গেছে, মজিদ মোল্লা নিজের স্বার্থে নির্বাচন না দিয়ে পছন্দের লোক দিয়ে স্কুল ম্যানেজিং কমিটি গঠন করেন। মজিদ মোল্লা প্রতিবছর ভর্তি নীতিমালা লঙ্ঘন করে অবৈধ অর্থের বিনিময়ে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করেন। বাড়তি শিক্ষার্থী ভর্তি করার অবৈধ পক্রিয়াটি তিনি তাঁর কাছে লোক হিসেবে পরিচিত অফিস সহকারী রাজু আহমেদ ও খন্ডকালীন সহকারী শিক্ষক কামাল হোসেনের মাধ্যমে করে থাকেন। এছাড়া বিলম্বে ভর্তি হতে আসা অনেক দরিদ্র শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ গ্রহণ করার অভিযোগ আছে তাঁর বিরুদ্ধে। এছাড়া জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নম্বরপত্র ও মূল সনদপত্র নেয়ার সময় 

বেআইনিভাবে ২০০ থেকে ৪০০ টাকা করে আদায় করেন এবং ওই অতিরিক্ত অর্থ তিনি বিদ্যালয়ের ক্যাশে জমা না দিয়ে নিজেই আত্মসাত করেন।  মজিদ মোল্লার বিরুদ্ধে বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া বেশ কয়েকটি শ্রেণী শাখা চালু করার অভিযোগ রয়েছে।  এসব শ্রেনীর জন্য অবৈধ অর্থের বিনিময়ে তাঁর পছন্দের কিছু খন্ডকালীণ শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন এদের মধ্যে পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি অভিজিৎ সরকারের বোন ছোঁয়া সরকার দোঁলা এবং সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী অপরাজিতা ঘোষ বৃষ্টি রয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেকের মালিকানাধীন সানলাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি সাবেক সদস্য আসলাম রেজা সুপারিশে ছোঁয়া সরকার দোঁলা এবং আওয়ামীলীগের তৎকালীন প্রভাবশালী নেতা সুলতানুল আজম খান আপেলের সুপারিশে অপরাজিতা ঘোষ বৃষ্টিকে খন্ডকালিন চাকরি দেওয়া হয়। তিন বছরের বেশি সময় চাকরি করার পর  বিষয়টি জানাজানি হলে সম্প্রতি দুজনকেই চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে, অপরাজিতা ঘোষ বৃষ্টি ২০২৩ সালের ক্লাস শিক্ষিকা থাকাকালীন সময়ে বার্ষিক পরীক্ষায় ৭৩ জন শিক্ষার্থীর ফির টাকা আত্মসাৎ করে তদন্তের মাধ্যমে প্রমান হলেও মজিদ মোল্লার সাথে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকায় বিষয়টি তিনি ধামাচাপা দেন।

অপরদিকে গত প্রায় পাঁচ বছর আগে বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী রাজু আহমেদ চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী খুশি আক্তার ও নিরাপত্তা রক্ষ্মী রবিন মিয়ার নিয়োগ যথাযথ পক্রিয়ায় না করে গোপনীয়তার সঙ্গে করে মোটা অংকের ঘুষ নেয়ার অভিযোগ রয়েছে মজিদ মোল্লার বিরুদ্ধে। নিয়োগ পক্রিয়ার এই অনৈতিক কাজটি তিনি বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি তোবারক হোসেন খান রিয়াদ, সাবেক কোঅপফ্ট সদস্য আসলাম রেজার সাথে যোগসাজসে করার অভিযোগ রয়েছে।  রাজু আহম্মেদ, খুশি আক্তার ও রবিন মিয়ার নিয়োগের পর তাদের সহযোগিতায় বিদ্যালয়ের ল্যাবের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার একটি কোম্পানি থেকে ১৪টি কইকা নামের কম্পিউটার দিলে তার মধ্যে একটি কম্পিউটার মজিদ মোল্লা ব্যক্তিগত কাজের জন্য বাসায় নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এরপর বিদ্যালয়ের নিজস্ব অর্থ দিয়ে আইএলসি ল্যাবের জন্য দুটি এসি কেনার কথা থাকলেও ক্যাশ বইতে চারটি এসি ক্রয় করার কথা উল্লেখ আছে। অভিযোগ উঠেছে বাকি দুটি এসির টাকা উত্তোলন করে তোবারক হোসেন খান রিয়াদের যোগ সাজসে মজিদ মোল্লা আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়া বিদ্যালয়ের জন্য উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন জেনারেটর ক্রয় করা হয়েছে। জেনারেটর ক্রয় করার বিষয়ে কোন কমিটি না করে বিনা টেন্ডারে নিজের মত করে ক্রয় করে অর্থ লোপাটের অভিযোগ রয়েছে মজিদের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি বিদ্যালয়ের পূর্ব পাশের চারতলা ভবনটি বিদ্যালয়ের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত। শুরুতেই বিধিমোতাবেক একটি ক্রয় কমিটি গঠন করা হয় এবং বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক বাবু রমেশ চন্দ্র সরকারকে হিসাব সংরক্ষণের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। কিন্তু দু এক কিস্তি মালামাল নিয়মতান্ত্রিকভাবে ক্রয়ের পর তিনি সমস্ত মালামাল কমিটিকে বাদ দিয়ে তার নিজের মত করে বিল পরিশোধ করেন। কাজের সময় রডের খন্ডিত অংশ ও সিমেন্টের খালি বস্তা গোপনে বিক্রি করে সেই টাকা মজিদ মোল্লা বিদ্যালয়ের ফান্ডে জমা না করে নিজে আত্মসাত করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এই কাজে কোটি টাকার ওপরে খরচ হলেও এখন পর্যন্ত কোন অডিট তিনি করাননি। প্রতি বছর বাজেট সভা করা সহ অভ্যন্তরীণ অডিট কমিটির মাধ্যমে বিদ্যালয়ে আয় ব্যয় নিরীক্ষার বিধান থাকলেও সেটি না করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। অনেক ক্ষেত্রে দোকানের পাকা রশিদের পরিবর্তে স্কুলের ছাপানো ভাউচার ব্যবহার করা এবং একই খরচের ভাউচার একাধিক জায়গায় লিখে টাকা উত্তোলন সহ ক্যাশ বইতে ব্যাপক গড়মিল করার অভিযোগ রয়েছে। বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ প্রতিটি পরীক্ষার জন্য একটি করে কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির কাজ পরীক্ষা পরিচালনাতেই সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু কাগজ ক্রয়, খাতার কভার পেজ ছাপানো, প্রশ্নপত্র ছাপানো ও স্টেশনারী সামগ্রী ক্রয় একক ক্ষমতায় করে অবৈধ অর্থ লোপাট করেন।  

এছাড়া প্রতিবছর বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ডায়েরী, ক্যালেন্ডার ছাপানো হয়। এ কাজের দায়িত্ব তিনি কাউকে দায়িত্ব না দিয়ে এককভাবে নিজেই করে থাকেন। বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন শিক্ষিকা আতিয়া সুলতানা প্রধান শিক্ষককে ম্যানেজ করে নিয়ম বর্হিভুত ভাবে ওই বিদ্যালয়ে ক্যান্টিন খুঁললেও ক্যান্টিন পরিচালনার টাকা বিদ্যালয়ের ফান্ডে জমা  না দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন শিক্ষক আব্দুল আলীম মজিদ মোল্লাকে ম্যানেজ করে একটি কোচিং সেন্টার খুঁলেছেন। শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষায় ফেল করানোর ভয়ভীতি দেখিয়ে কোচিং সেন্টারে পড়তে বাধ্য করানো হয়। এ ব্যপারে  প্রধান শিক্ষক মজিদ মোল্লার কাছে আব্দুল আলীমের বিষয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা বার বার অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পায়নি। অভিযোগ রয়েছে অভিযুক্ত শিক্ষক আব্দুল আলীম তাঁর ব্যক্তিগত মোটর সাইকেলের মাধ্যমে মজিদ মোল্লাকে বিদ্যালয়ে আনা নেওয়া সহ সর্বত্র চলাফেরা করে থাকে। ফলে তার শত অণিয়মে প্রধান শিক্ষক নিরব ভুমিকা পালন করে।

এছাড়া জেলা শহরের একটি গুরুত্বপুর্ন বিদ্যালয় হলেও  মজিদ মোল্লা তাঁর ইচ্ছেমত স্কুলে আসা যাওয়া করে থাকেন। অভিযোগ রয়েছে জেলা  শিক্ষা অফিসের সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক  মো. মনসুর আলীর সাথে তাঁর সখ্যতা থাকায় তিনি জেলা শিক্ষা অফিসে মজিদ মোল্লার  লবিস্ট হিসেবে কাজ করেন। শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে মনসুর আলী মজিদ মোল্লার ভূয়সী প্রশংসা করেন। এর বিনিময়ে মনসুর আলীর লেখা “চমক” নামের একটি সাধারন জ্ঞ্যানের বই ২০০ টাকার বিনিময়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষির্থীদের চাপ প্রয়োগ করে কিনতে বাধ্য করেন।    

২০২৩ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বিদ্যালয়ের ফান্ডে ৫ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হলে সেই টাকা ব্যয় না করে নকল ভাউচারের মাধ্যমে তা লোপাট করেন।  সরকার প্রদত্ত শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বিতরণকৃত বই প্রধান শিক্ষক বছর শেষে শিক্ষার্থীদের চাপ দিয়ে  ফেরত নিয়ে সেগুলা বিক্রি করে  অর্থ আত্মসাত করার অভিযোগ রয়েছে। বিদ্যালয়ের সততা স্টোরের আয় ব্যয়ের কোন হিসেব তিনি দেন না। তিনি প্রধান

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury