1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৭:৪০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবে, প্রশ্ন কাদেরের অভিনেত্রী সুস্মিতার রহস্যজনক মৃত্যু ট্যুরিস্ট ভিসায় তিন দিন ভারত ভ্রমণ করতে পারবেন না বাংলাদেশিরা চট্টগ্রামে কলেজ অধ্যাপককে ঘুষি মারা ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার ভোট চাইতে গেলে প্রভাবশালীরা দা নিয়ে তাড়া করছে হিন্দু ধর্মের অনুসারী সুধা রানীকে ইসলাম ধর্মের হাদিস বিষয়ে শিক্ষক পদে নিয়োগ মানিকগঞ্জে ৪ ইটভাটাকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা সানলাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির জমা টাকা ফেরতের দাবিতে মানববন্ধন কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবে সভাপতি আব্দুল গনি সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল  মানিকগঞ্জে আবহাওয়া অনূকূলে থাকায় মিষ্টি কুমড়ার বাম্পার ফলন

হরিরামপুরে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে চলছে কোচিং বাণিজ্য

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ২২৯৩ বার দেখা হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:

মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে চলছে কোচিং বাণিজ্য। এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা উপলক্ষে গত ১৬ জানুয়ারি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি ২৫ জানুয়ারি থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশের সকল কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করেন। এ নির্দেশ অমান্য করে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কয়েকজন খন্ডকালীন শিক্ষক এবং কোচিং সেন্টারের মালিকরা অবাধে চালাচ্ছেন কোচিং বাণিজ্য।

এবিষয়ে গত বুধবার থেকে শনিবার সকাল ৭টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত সরেজমিন অনুসন্ধানে দেখা যায় ঝিটকা বাজার এবং পাশ্ববর্তী এলাকায় কোচিং চালাচ্ছেন
ব্যাসিক একাডেমি,নলেজ পয়েন্ট কোচিং সেন্টার, স্টুডেন্টস কেয়ার হোম, এ বি কোচিং সেন্টার, এ আর কোচিং সেন্টার, এস কোচিং সেন্টার এছাড়াও, নামবিহীন কোচিং সেন্টার চালাচ্ছেন রাশেদ ও রহিম নামে দুইজন। ঝিটকা বাজারের পাশে ঘর ভাড়া নিয়ে কোচিং বাণিজ্য চালাচ্ছেন ঝিটকা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন শিক্ষক মো: কাঞ্চন খান,মোঃ আওয়াল হোসেন(আজাদ) সহকারী শিক্ষক শামীম, মজিবর রহমান ও মোঃ শহিদুল ইসলাম।
ঝিটকা আনন্দ মোহন উচ্চ বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন শিক্ষক মেহেদী হাসান ও মো. চুন্নু।

এছাড়ও, গোপীনাথপুর ব্রীজ সংলগ্ন এলাকায় নামবিহীন কোচিং পরিচালনা করছেন শাকিল, আপন, ও নীলকমল নামের আরো কয়েকজন।

কোচিং সেন্টার মালিক ও খন্ডকালীন শিক্ষকদের সাথে কথা বললে তারা জানান, আমরা পরীক্ষার সময় বাদ দিয়ে সকালে ও বিকালে কোচিং চালাই।

এছাড়া দীর্ঘ এই এক মাস কোচিং বন্ধ রাখলে ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনায় একটু অমনোযোগী হয়ে পড়ে এবং তাদের কাছ থেকে বেতনও নেওয়া যায় না। তাই কোচিং সেন্টারের ঘর ভাড়া এবং যাবতীয় খরচ মেটাতেই আমাদের এটিকে চালিয়ে যেতে হচ্ছে।

তাছাড়া এক মাস কোচিং বন্ধ রাখলে ছাত্রছাত্রীরাও পড়াশোনায় একটু পিছিয়ে যাবে কিনা। সেই জন্যও আমরা কোচিং বন্ধ করছি না। তাছাড়া  আমাদের এখানে প্রশাসন থেকে কেউ তেমন ভাবে নিষেধ না করায় আমরা এই কোচিং চালিয়ে যাচ্ছি।

এছাড়া কয়েকজন শিক্ষক এই প্রতিবেদককে টাকা দিয়ে বিষয়টি ম্যানেজ করার ও ব্যার্থ চেষ্টা করেন এবং এতেও কাজ না হলে তারা রাজনৈতিক ব্যক্তিদের সাহায্য সহযোগিতায় প্রতিবেদন টি থামাতে অপচেষ্টা চালাতে দেরি করেননি।

এবিষয়ে হরিরামপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নিগার সুলতানা চৌধুরীর মুঠোফোনে বারবার চেষ্টা করেও বন্ধ পাওয়া গেলে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

তবে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাবিনা ইয়াসমিন জানান, আমরা কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখতে সবাইকে চিঠি দিয়ে দিয়েছি, এরপরও তারা যদি আমাদের নির্দেশ অমান্য করে কোচিং চালিয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আমরা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury