সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত হাটে গাদাগাদি করে ছিল ক্রেতা-বিক্রেতার অবস্থান। অধিকাংশ মানুষের মুখেই ছিল না মাস্ক, উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। হাট উপলক্ষ্যে ঘিওর বাজারের বেশিরভাগ দোকানই অর্ধেক সাটার ছিল খোলা।
ঘিওর উপজেলার কুলহারা গ্রামের মোঃবিরাজ বলেন হাট করা দরকার তাই এসেছিলাম।হাট বসবে এমন খবর জেনেই তিনি হাটে এসেছেন বলে জানান।
দৌলতপুর উপজেলার মানদাত্তা গ্রামের মোচন বেপারী বলেন,লকডাউন তো চলে শহরে। আমাগো গিরামে কোন লকডাউন নাই।এসময় তার মুখেও ছিলোনা মাক্স।
ঘিওর বাজার কমিটির সভাপতি হামিদুর রহমান বলেন, আমরা বাজারের সব দোকান বন্ধ রেখেছি। প্রশাসনের পক্ষ থেকেও কঠোর নজরদারি রয়েছে। তবুও যদি মানুষ আসে তাহলে আমাদের কিছুই করার থাকে না।