স্টাফ রিপোর্টার :
দিঘী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে আকতার উদ্দিন আহমেদ রাজার নির্বাচনে অংশ নেওয়ার গুজব ছড়ানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন এলাকাবাসী। একজন প্রার্থী তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করার পর কিভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সচেতন মহল।
রিটার্নিং অফিসার মো. মহসিন রেজা বলেন, আগামী ২৮ নভেম্বর তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে মানিকগঞ্জের ১০টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে দিঘী ইউনিয়ন একটি। নির্বাচনে মনোনয়ন পত্র কেনা, জমা দেওয়া, যাচাই-বাছাই, প্রার্থীতা প্রত্যাহার এবং প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বিধি অনুযায়ী চেয়ারম্যান পদে প্রতীক পেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন তিনজন। নৌকা প্রতীকে বর্তমান চেয়ারম্যান মো: মতিন মোল্লা, চশমা প্রতীকে মতিউর রহমান মতি এবং আনারস প্রতীকে নূসরাত ইসলাম নুপুর। আকতার উদ্দিন আহমেদ রাজাসহ অন্যান্য প্রার্থীরা তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন।
এব্যাপারে, আকতার উদ্দিন আহমেদ রাজার পরিবারের দাবী, তিনি তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেননি। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে, তাকে নির্বাচন থেকে সড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। উচ্চ আদালতে আবেদন করার পর তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। প্রতীক পাচ্ছেন চেয়ার। তবে, এ সংক্রান্তে উচ্চ আদালতের কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেন নি তিনি।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শেখ মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, আকতার উদ্দিন আহমেদ রাজা প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন এমন কোন নির্দেশনা আমি কোথায়ও থেকে এখনও পাইনি।