1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
মানিকগঞ্জের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে হরিরামপুরে সাইদুর এবংসিংগাইরে সায়েদুল ইসলাম চেয়ারম্যান নির্বাচিত টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় জাহিদ মালেক প্রযুক্তি খাতে নারীদের জন্য বিশেষ কোটা চালুর ঘোষণা ‘শিশু ও মাতৃমৃত্যু রোধে দক্ষিণ এশিয়ায় ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ’ ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ ১০ মে  ভোটার উপস্থিতি কম, রান্নায় ব্যস্ত আনসার সদস্যরা চার ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ: ইসি সচিব  ফুফাতো ভাইয়ের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক মানিকগঞ্জে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামুলক  কর্মশালা অনুষ্ঠিত রাস্তা দেখলে মনে হবে সাগরের ঢেউয়ে খেলা পথ, তবে এটা মহাসড়ক! 

পজিটিভ প্যারেন্টিংয়ের জন্য করণীয়

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৫১ বার দেখা হয়েছে

প্রত্যেক শিশুর নিজস্ব আত্মসম্মান আছে। তার নিজস্ব শক্তি ও প্রতিভা আছে। সন্তানের সঙ্গে ইতিবাচক আচরণ করলে এ বৈশিষ্ট্যগুলো আরও শক্তিশালী হয়। পিতা-মাতার নেতিবাচক আচরণ সন্তানের আত্মসম্মানবোধ কমিয়ে দিতে পারে। যারা পজিটিভ প্যারেন্টিং করতে চান, তাদের করণীয় সম্পর্কে এই আর্টিকেল।

সন্তানের প্রশংসা করুন: অভিভাবক যখন কোনো ভালো কাজের জন্য সন্তানকে প্রশংসা করেন- তখন সন্তান উৎসাহিত হয়। নেতিবাচক কাজ করলে আপনি একটু অভিমান দেখাতেই পারেন, সেক্ষেত্রে ইতিবাচক পদ্ধতিতে করবেন। এতে সন্তান নিজেই নিজের ভুল শুধরানোর কাজ করতে পারবে।

আবেগপ্রবণ প্রতিক্রিয়া জানাবেন না: সন্তান রাগের প্রকাশ করলে আবেগপ্রবণ প্রতিক্রিয়া জানাবেন না। বাচ্চা রেগে গেলে বা কোনো অপ্রয়োজনীয়, অর্থহীন কথা বললে কঠোর প্রতিক্রিয়া জানাবেন ন। এতে সে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে শিখবে।

দুই সন্তানের মধ্যে তুলনা করবেন না: প্রথমেই মাথায় রাখতে হবে তারা এক নয়। দুই সন্তানের অভিভাবক হলে দুই সন্তানের প্রতিই সমান মনোভব পোষণ করা জরুরি। কাউকে কারও সঙ্গে তুলনা করবেন না। এতে ভেদাভেদ সৃষ্টি হতে পারে। উভয়কেই এক সমান ভালোবাসুন, সমান যত্ন নিন।

ভালো গল্প শোনান: এমন গল্প শোনান যেগুলো তাকে আনন্দে রাখবে, স্বপ্ন দেখাবে, সচেতন করবে।

ফোন ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করুন: প্রথমে নিজে ফোন ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করুন। ফোনে মাত্রাতিরিক্ত সময় দেবেন না। খুব প্রয়োজন না হলে, ফোনটি হাতের নাগালেও রাখবেন না। দূরে রাখুন। এতে ফোন ব্যবহার তুলনামূলক কম হবে। শিশুও সেভাবেই অভ্যস্ত হয়ে উঠবে।

ঘরের কাজে শিশুকে উৎসাহ দিন:  শিশুকে তার নিজের কাজ নিজে করার জন্য উৎসাহ দিন, এবং পরিবেশ তৈরি করুন। নিজেও তার কাছে ছোট-খাটো সহযোগিতা চান। সহযোগিতা করলে উৎসাহ দিন, প্রশংসা করুন।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury