1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ১১:২৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবে, প্রশ্ন কাদেরের অভিনেত্রী সুস্মিতার রহস্যজনক মৃত্যু ট্যুরিস্ট ভিসায় তিন দিন ভারত ভ্রমণ করতে পারবেন না বাংলাদেশিরা চট্টগ্রামে কলেজ অধ্যাপককে ঘুষি মারা ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার ভোট চাইতে গেলে প্রভাবশালীরা দা নিয়ে তাড়া করছে হিন্দু ধর্মের অনুসারী সুধা রানীকে ইসলাম ধর্মের হাদিস বিষয়ে শিক্ষক পদে নিয়োগ মানিকগঞ্জে ৪ ইটভাটাকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা সানলাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির জমা টাকা ফেরতের দাবিতে মানববন্ধন কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবে সভাপতি আব্দুল গনি সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল  মানিকগঞ্জে আবহাওয়া অনূকূলে থাকায় মিষ্টি কুমড়ার বাম্পার ফলন

উপসর্গ আছে, তবুও করোনা নেগেটিভ- কারণ ও করণীয়

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২ জুন, ২০২১
  • ৩৯৩ বার দেখা হয়েছে

করোনাভাইরাস সংক্রমণের অনেক উপসর্গ। সাধারণত জ্বর, গলাব্যথা, হাঁচিকাশি দিয়ে এর শুরু। এছাড়াও  আরো অনেক ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে- গা-মাথাব্যথা, খাবারের স্বাদ চলে যাওয়া, ঘ্রাণশক্তি কমে যাওয়া, অত্যধিক দুর্বল লাগা, বমি বমি ভাব, পাতলা পায়খানা, দ্রুত শ্বাস নেওয়া, হঠাৎ দম বন্ধ হয়ে আসার অনুভূতি, অল্প হাঁটাচলাতেই শ্বাসকষ্ট, ঠোঁট নীল রং ধারণ করা, অনিয়মিত নাড়ির স্পন্দন, অন্যমনস্কভাবে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, বিভ্রান্ত হয়ে যাওয়া; এমনকি করোনা আক্রান্ত হয়েও আপনার কোনো উপসর্গ নাও থাকতে পারে।

এসব উপসর্গ দেখা দিলে ঘরে বসে না থেকে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। প্রথমেই করাতে হবে আরটি পিসিআর টেস্ট। নাক অথবা গলা থেকে সোয়াব নিয়ে এই টেস্ট করা হয়। এই টেস্টে ৬৫-৭০ ভাগ পর্যন্ত রোগ নির্ণয় সম্ভব। আবার এই টেস্টে ৩০-৩৫ শতাংশ ফলস নেগেটিভ আসতে পারে। ধারণা করা হলো- কারো করোনা সংক্রমণ রয়েছে, কিন্তু এই টেস্টে রিপোর্ট নেগেটিভ এলো; এ ক্ষেত্রে বুকের এক্সরে বা সিটিস্ক্যান করে এবং রক্তের কিছু পরীক্ষা করে পরোক্ষভাবে করোনা সংক্রমণ নির্ণয় করা সম্ভব।

এখন প্রশ্ন হলো- আরটি পিসিআর টেস্ট নেগেটিভ আসে কেন? এর অনেক কারণ থাকতে পারে। যেমন: ঠিকমতো সোয়াব না নিলে। সোয়াব নিতে হবে নাকের পেছন থেকে। এ বিষয়ে প্রথমে লক্ষ্য রাখতে হবে। এরপরও রিপোর্ট নেগেটিভ এলে সেক্ষেত্রে সিটিস্ক্যান করাতে হবে। তবে সবচেয়ে ভালো হয়, রিপোর্ট যাই আসুক করোনা উপসর্গ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে সবার থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা। অর্থাৎ আলাদা ঘরে বসবাস, আলাদা বাসনে খাবার, এমনকি আলাদা বাথরুম ব্যবহার করতে হবে। যদি বাড়িতে একটাই বাথরুম থাকে, সেক্ষেত্রে রোগী ব্যবহার করার পর ডেটল বা স্যাভলন দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এমনকি ঘরও স্যানিটাইজ করতে হবে। ঘরে এ সময় মাস্ক পরে থাকতে হবে।

উপসর্গ কতদিন থাকে?

দু’একদিন জ্বর, হাঁচি-কাশি থেকেই করোনা ভালো হয়ে যেতে পারে। কারো কারো ১০-১২ দিন থাকতে পারে। ৯৭ ভাগ মানুষই ১১ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়। বাকি ৩ ভাগের ১ মাসও উপসর্গ থাকতে পারে। তবে করোনা পরবর্তী জটিলতা অনেক দিন থাকতে পারে। ঘ্রাণ ক্ষমতাহীনতা, মুখে স্বাদহীনতা, শারীরিক দুর্বলতা কয়েক মাস থাকতে পারে। ঘ্রাণ না-পাওয়ার সমস্যা ১-২ সপ্তাহের মধ্যে সমাধান হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে ৩ সপ্তাহেরও বেশি সময় লাগতে পারে।

মানবদেহে করোনা কতদিন থাকে?

একেক জনের একেক রকম। আমেরিকার সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) এর তথ্য মতে, যারা মাইল্ড বা মডারেট কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হন তাদের শরীর থেকে ১০ দিনের মধ্যেই ভাইরাস চলে যায়। আর যারা মারত্মকভাবে আক্রান্ত হন তাদের শরীরে ২০ দিন পর্যন্ত ভাইরাস থাকতে পারে। অনেকের এরপরও টেস্ট করলে পজিটিভ আসে। সেটা অবশ্য ভাইরাসের ‘ডেড পার্টিকেল’। ভাইরাসের ডেড পার্টিকেল শরীরে দেড়-দুই মাসও থাকতে পারে। এতে চিন্তার কিছু নেই।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury