1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৩:৫০ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবে, প্রশ্ন কাদেরের অভিনেত্রী সুস্মিতার রহস্যজনক মৃত্যু ট্যুরিস্ট ভিসায় তিন দিন ভারত ভ্রমণ করতে পারবেন না বাংলাদেশিরা চট্টগ্রামে কলেজ অধ্যাপককে ঘুষি মারা ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার ভোট চাইতে গেলে প্রভাবশালীরা দা নিয়ে তাড়া করছে হিন্দু ধর্মের অনুসারী সুধা রানীকে ইসলাম ধর্মের হাদিস বিষয়ে শিক্ষক পদে নিয়োগ মানিকগঞ্জে ৪ ইটভাটাকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা সানলাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির জমা টাকা ফেরতের দাবিতে মানববন্ধন কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবে সভাপতি আব্দুল গনি সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল  মানিকগঞ্জে আবহাওয়া অনূকূলে থাকায় মিষ্টি কুমড়ার বাম্পার ফলন

মানিকগঞ্জে দৌলতপুর বাঘুটিয়া কাচাই শেখ উচ্চ বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৩ মার্চ, ২০২৪
  • ৭২ বার দেখা হয়েছে

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি:
মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া কাচাই শেখ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। নির্দেশিত কেনাকাটা না করে ভুয়া বিল বাউচারের মাধ্যমে কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) এ ,কে,এম ফজলুল হক।

বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায় ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে পারফরমেন্স বেজড গ্রান্টস ফর সেকেন্ডারী ইন্সটিটিউশন (চইএঝই)স্কিম এর আওতায় ছয়টি খাতে ব্যায়ের জন্য পাঁচ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ দেওয়া হয়। খাতগুলি হলো শিক্ষকবৃন্দের প্রনোদনা,বইপত্র,লাইব্রেরী,শিক্ষা উপকরণ এবং গবেষনা সরঞ্জাম, বিশেষ করে ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য অবকাঠামো,বিশুদ্ধ পানি শোচাগার,কমনরুম ইত্যাদি উন্নয়ন, সুভিদা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের সহায়তা ব্যয়, প্রতিবন্ধী/ বিশেষ চাহিদা সম্মন্ন শিক্ষার্থীদের ফ্যাসিলিটি উন্নয়ন।

বাস্তবে শিক্ষকদের প্রনোদনা বাবদ একলক্ষ আর সুভিদা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে পচাত্তর হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। বাকি তিনলক্ষ পঁচিশ হাজার টাকা প্রধান শিক্ষক ভুয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেন। একই কলম দিয়ে তিনি নিজেই ভুয়া বিল ভাউচার তৈরী করে পাঁচ লক্ষ টাকা ব্যাংক থেকে তুলে নেন। বইক্রয় বাবদ সত্তর হাজার টাকা, টেবিল ও বই এর তাক ক্রয়ের জন্য আশি হাজার টাকা, ফার্নিচার বাবদ পঞ্চাশ হাজার, প্রতিবন্ধী দের জন্য হুইল চেয়ার,ক্রাচ বাবদ পঞ্চাশ হাজার টাকা,ইট,বালু সিমেন্ট ক্রয় একলক্ষ পচিশ হাজার টাকার ভাউচার জমা দেন। বিদ্যালয়ে গিয়ে এসব দুর্নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি শিকার করে বলেন সকল বিল ভাউচার তিনি নিজে লিখেছেন কোন কিছুই ক্রয় করা হয় নাই। বই থেকে শুরু করে ফার্নিচার,হুইল চেয়ার,অবকাঠামো কোন কিছুই তিনি বিদ্যালয়ে দেখাতে পারেননি। তিনি বলেন বিদ্যালয়ের ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা তুলে তিনি নিজের কাছে রেখেছেন। পরে এসব মালামাল তিনি ক্রয় করবেন বলে জানান। মালামাল না কিনে প্রতিষ্ঠানের টাকা নিজের কাছে রাখা ঠিক কিনা জানতে চাইলে তিনি কোন সদুত্তর দিতে পানেননি।

ক্রয়ের কমিটির সদস্য শিক্ষক প্রতিনিধি মোঃ জাকির হোসেন বলেন কোন মালামাল ক্রয়ের জন্য বাজার দর যাচাই করা হয়নি। কোন কোটেশনও নেওয়া হয়নি। মালামাল ক্রয় না করে টাকা আত্মসাতের বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আমীর হোসেন বলেন. বিষয়টি আমার জানা নেই তদন্ত করে দেখা হবে।অসংগতি থাকলে প্রয়াজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury