আমার নিউজ ডেক্স, রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের চৌদ্দতম দিন চলছে। বুধবার (০৯ মার্চ) জার্মানি জানিয়েছে তারা এই যুদ্ধে ইউক্রেনকে সহযোগিতা করে যাবে। তবে যুদ্ধবিমান পাঠাবে না। বার্লিনে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে
মস্কোর তেল বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলে রাশিয়া ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেবে। মঙ্গলবার দেশটির উপপ্রধানমন্ত্রী আলেক্সান্ডার নোভাক এই হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, রাশিয়ার তেল প্রত্যাখ্যান করলে বিশ্ববাজারে
আমার নিউজ ডেক্স, নাগরিকদের নিরাপদে চলে যাওয়ার জন্য ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা দিয়ে মানবিক করিডোর খোলার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা একথা জানিয়েছে। তবে ইউক্রেনের কোনো
আমার নিউজ ডেক্স, প্রতিরোধ জারি রাখতে যুদ্ধবিমান চেয়ে ইউরোপের দেশেগুলোর কাছে আবেদন করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি। সঙ্গে সঙ্গেই ইউক্রেনের আবেদনে সাড়া দিয়েছে আমেরিকা। যুদ্ধবিমান দিয়ে ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানোর জন্য
ইউক্রেনে হামলার আগে মার্কিন গোয়েন্দারা পূর্বাভাস দিয়েছিল, রাশিয়া তার বিশাল যুদ্ধবিমান বহরের ক্ষমতা দেখাবে। ইউক্রেনের আকাশে আধিপত্য বিস্তার করবে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানগুলো। তবে যুদ্ধ শুরুর পর ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও
রাশিয়া হামলা চালানোর পর থেকে একের পর এক বোমা, ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় প্রকম্পিক হয়ে উঠছে পূর্ব ইউরোপের দেশ ইউক্রেন। দেশটির অবকাঠামো ভেঙে পড়ার পাশাপাশি বেসামরিক হতাহতের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে আশঙ্কাজনক হারে। এছাড়া বাস্তুচ্যুত হচ্ছে হাজার
ইয়ারিনা আরিভা এবং ভিয়াতোস্লাভ ফারসন আমার নিউজ ডেক্স, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সামরিক অভিযান শুরুর কয়েক ঘণ্টার মাথায় বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন ইউক্রেনের প্রেমিক যুগল ইয়ারিনা আরিভা এবং ভিয়াতোস্লাভ ফারসন। যদিও
আমার নিউজ ডেক্স, রাশিয়ার বিমান বাহিনীর হামলায় ইউক্রেনে সাত জন নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার ইউক্রেনের পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অডেসা এলাকার বাইরে পডিলস্কে একটি সামরিক ইউনিটের ওপর হামলায়
রাশিয়ার হামলার মুখে সামরিক শাসন জারি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন। প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা কাউন্সিলের বৈঠক ডেকেছেন। বুধবার রাতে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে সেনা অভিযানের নির্দেশ
আমার নিউজ ডেক্স, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন ইস্যুতে মস্কো কূটনৈতিক সমাধানের জন্য প্রস্তুত। তবে রাশিয়ার স্বার্থ নিয়ে কোনো দর কষাকষি চলবে না। বুধবার পিতৃভূমি রক্ষা দিবস উপলক্ষে দেওয়া ভাষণে