1. hasanchy52@gmail.com : admin :
  2. amarnews16@gmail.com : Akram Hossain : Akram Hossain
মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
গাজায় গণহত্যায় সমর্থন দিয়ে যাওয়ায় মার্কিন সেনা কর্মকর্তার পদত্যাগ বাংলাদেশের বিশ্বকাপের স্বপ্নসারথি কারা? বনফুল এর স্যান্ডউইচ খেয়ে অসুস্থ প্রায় অর্ধশতাধিক ডামি উপজেলা নির্বাচন বর্জনের আহ্বানে বিএনপি’র লিফলেট বিতরণ। এসএসসিতে ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে মেয়েরা, কারণ জানতে চান প্রধানমন্ত্রীও এসএসসির ফল: কোন বোর্ডে পাশের হার কতো? মানিকগঞ্জ ক্লিন সিটি’র উদ্যোগে বিদ্যালয়ের খেলার মাঠ পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন অভিযান মানিকগঞ্জে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি হায়দার আকবর খান রনো সিপিবি নেতা আর নেই একজন দেশপ্রেমিক একজন হিরো স্কোয়াড্রন লিডার ‘অসীম জাওয়াদ

ইডিইউর তিন মেধাবী: যে রাঁধে, সে চুলও বাঁধে

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ মে, ২০১৮
  • ১৬০৭ বার দেখা হয়েছে

চট্টগ্রাম: যে রাঁধে, সে চুলও বাঁধে। একজন গান গাইতে ভালোবাসেন। অন্যজন র‌্যাম্পে হেঁটে সবার মন জয় করেছেন। আরেকজন তো সংগঠক হয়ে বন্ধুদের সুখে-দুঃখে পাশে থেকে সবার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।

বলছিলাম চট্টগ্রামের ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির (ইডিইউর) তিন মেধাবী কন্যার কথা। যারা কেবল পড়ালেখায় নন, সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও নিজেদের মেধায় বয়ে আনছেন সমান সাফল্য। চলুন তাদের মুখেই শুনি সেইসব সাফল্যের গল্প।

কাজ ভালোবাসেন সাফা: ক্যান্টিনে বসে সবাই যখন আলাপে মশগুল, তখন একজন ছিলেন ভিন্ন মেজাজে। একেবারে সবার চেয়ে আলাদা।

মেয়েটির নাম সাফা ইকবাল। একজন ভালো সংগঠক। বর্তমানে ইডিইউর কালচারাল ক্লাবের কনভেনারের দায়িত্ব পালন করছেন। সহপাঠীদের ভাষায় ‘ও খুব পরিশ্রমী। কাজের চাপ খুব সহজেই মানিয়ে নিতে পারে।’

সত্যি কি তাই? বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস কিংবা পয়লা বৈশাখ। সব অনুষ্ঠানের দায়িত্ব নাকি এই সাফার কাধে গিয়ে পড়ে। কোনো অনুষ্ঠান যখন সফল হয়, তখন দারুণ ভালো লাগে মেয়েটির। অবশ্য এই কাজে বন্ধুদের সহযোগিতার কথা বলতে ভুললেন না মেয়েটি। সাফার ইচ্ছে ইংরেজি সাহিত্যের উপর বিদেশ থেকে ডিগ্রি নিবেন। বাবা-মায়ের ইচ্ছে মেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবেন। সে পথেই নাকি নিজের স্বপ্ন বুনছেন সদা হাস্যোজ্জ্বল সাফা।

বৃদ্ধাশ্রম করবেন মুমু: সালসাবিল মুমু ইডিইউর ক্যাম্পাসের পরিচিত মুখ। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হলেই মঞ্চে দেখা যায় গানের মেয়েটিকে। কখনও তার কণ্ঠে শোনা যায় বাংলা ফোক, কখনও আবার বিভিন্ন ভাষার চমৎকার সব গান।

পড়ালেখায় ভালো ফলাফলকারী মুমু ইডিইউর ‘স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েট’ পদে চাকরিও করছেন। চাকরি, পড়ালেখা আর গান। সবকিছুই যেন সমানতালে চলছে।

জানতে চাইলে মুমুর জবাব ‘গান ছাড়া বাঁচতে পারবো না। গান গাইতে ও শোনাতে খুবই ভালো লাগে।’ সাংস্কৃতিক চর্চায় উদ্বুদ্ধ করেন সহপাঠীদের। মাটির গান, দেশের গান, লালনের গান খুব টানে মুমুকে।

গুন গুন করে গাইতে গাইতে কিছু গানের নাকি সুরও করেছেন। হয়তো সেগুলো নিয়ে একটি অ্যালাবামও বের করবেন। সমাজের মানুষের জন্য কিছু করতে চান। বৃদ্ধাশ্রম তৈরি করে সেখানে রাখতে চান বয়স্ক বাবা-মা’দের।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2014 Amar News
Site Customized By Hasan Chowdhury