গ্রেফতাররা হলেন, উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের পোতা গ্রামের আয়নাল হকের ছেলে আব্দুল মজিদ, রাম প্রসাদের ছেলে রণজিৎ কুমার, শীমন্ত চন্দ্রের ছেলে বাদল চন্দ্র, মকবুল হোসেনের ছেলে রফিকুল ইসলাম, আব্দুল মজিদের ছেলে আব্দুর রহমান, সিংজানি গ্রামের সুভাষ চন্দ্রের ছেলে সম্পদ চন্দ্র ও কামুল্যা গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে শামীম হোসেন।
নন্দীগ্রাম থানার ওসি কামরুল ইসলাম বলেন, গ্রেফতার সাতজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। জুয়ার আসর থেকে টাকা ও জুয়া খেলার সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
এদিকে উপজেলায় জুয়ার একটি আস্তানা আগুনে পুড়ে দিয়েছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন। আব্দুল মতিন উপজেলার থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তার ইউনিয়নের পারশুন গ্রামের গাঁজমারবিল নামক স্থানে আসর বসিয়ে জুয়া খেলা চলতো।
এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়ে মঙ্গলবার বিকেলে স্থানীয় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জুয়ার আস্তানাটি পুড়িয়ে দেন তিনি। এ সময় জুয়ারিরা পালিয়ে যান।
ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন বলেন, আমি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই মাদক, জুয়া ও অন্যান্য অপরাধের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছি। তারই ধারাবাহিকতায় জুয়ার আস্তানা পুড়ে দেয়া হয়েছে।